কর্মের প্রসার ও উপার্জন বৃদ্ধির যোগ। গৃহ পরিবেশে চাপা উত্তেজনা। পেশার প্রসার। ... বিশদ
এখন থেকে মোটরসাইকেল থাকলেও মিলবে আবাস যোজনার সুবিধা। মোটরচালিত নৌকা থাকলেও আবাস যোজনায় সরকারি সাহায্যে বাড়ি তৈরিতে বাধা নেই। সেচযুক্ত আড়াই একর বা সেচহীন পাঁচ একর জমির মালিকও পাবেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীণের সুবিধা। আগে মাসে ১০ হাজার টাকা রোজগার করলে এই প্রকল্পে নাম লেখানো যেত না। কিন্তু এখন থেকে মাসে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জনকারীরও যদি কোনও বাড়ি না থাকে, তাহলে মিলবে সুবিধা।
বাড়ি তৈরিতে সাহায্যের পাশাপাশি নারেগার ৯০-৯৫ দিনের মজুরি, শৌচালয় তৈরিতে আলাদা টাকা, উজ্জ্বলা যোজনায় রান্নার গ্যাস এবং বিদ্যুৎ তৈরিতে সৌরশক্তির ব্যবস্থাও করে দেওয়া হবে। রাজনৈতিক মহলের মতে, গরিবের মাথায় ছাদ, এই ইস্যু সামনে রেখে ভোট পাওয়াই লক্ষ্য বিজেপির। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে গ্রামে আরও দু’কোটি বাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে কেন্দ্র। ২০১৬ সালে ঘোষণা হয়েছিল এই প্রকল্পের। এখনও পর্যন্ত গ্রামে এই প্রকল্পে বাড়ি তৈরির টার্গেট ৩ কোটি ২৬ লক্ষ ৭৩ হাজার ১৬টি। হয়েছে ২ কোটি ৬৫ লক্ষ ৭১ হাজার ৯৮ টি। তাই সুবিধা-শর্ত বদলে একদিকে টার্গেট পূরণ, অন্যদিকে ভোট বাক্সে গরিবের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা জারি রাখছেন মোদি।