কর্মের প্রসার ও উপার্জন বৃদ্ধির যোগ। গৃহ পরিবেশে চাপা উত্তেজনা। পেশার প্রসার। ... বিশদ
এদিন অনিল বলেন, ‘আমি দলের অন্যতম পুরোনো বিধায়ক। এপর্যন্ত ছ’টি নির্বাচন জিতেছি। সপ্তমবার ভোটের ময়দানে নামছি। কিন্তু এতদিন দলের কাছ থেকে কিছুই চাইনি। সম্প্রতি হরিয়ানার নানা প্রান্তের মানুষজন, দলীয় কর্মী-সমর্থকরা আমাকে মুখ্যমন্ত্রী পদে দেখার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন।’ মুখ্যমন্ত্রী পদে যেখানে বিজেপি হাইকমান্ড সাইনির উপর আস্থা রেখেছে, সেখানে অনিলের দাবি কার্যত দলের সিদ্ধান্তকেই চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও অনিলের যুক্তি, দাবি করার ক্ষেত্রে তো কোনও বাধা নেই। তিনি শুধুমাত্র নিজের মতামত জানিয়েছেন। এবার দল সিদ্ধান্ত নেবে। উল্লেখ্য, এর আগে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারের খুব কাছে এসেও খালি হাতে ফিরতে হয়েছে অনিলকে। ২০১৪ সালে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে সামনের সারিতে ছিলেন তিনি। কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব বেছে নেয় মনোহর লাল খট্টরকে। দলের একাংশের কথায়, খট্টর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর ঘনিষ্ঠ ছিলেন। এরপর সাইনি মুখ্যমন্ত্রী হওয়ায় আরও একবার উপেক্ষিত হতে হয় অনিলকে।