কর্মের প্রসার ও উপার্জন বৃদ্ধির যোগ। গৃহ পরিবেশে চাপা উত্তেজনা। পেশার প্রসার। ... বিশদ
রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে ছত্তিশগড় এক্সপ্রেস প্রায় ১৩০ কিমি প্রতি ঘণ্টায় বিলাসপুরের দিকে আসছিল। মোরেনার হেতমপুর ও রাজস্থানের ঢোলপুর স্টেশনের মাঝে চম্বল নদীর ধারে ট্রেনটি বিপজ্জনকভাবে হেলতে শুরু করে। যাত্রীরাও বিষয়টি বুঝতে পারেন। এক ব্যক্তি ঘটনাটি দেখেই বিষয়টি স্টেশন মাস্টারকে জানান। তিনি সঙ্গে ট্রেনের চালককে সতর্ক করেন। চালক ইমার্জেন্সি ব্রেক ব্যবহার করে ট্রেন থামান। এরপর ঘটনাস্থলে যান রেলের ইঞ্জিনিয়াররা। তাঁরা খতিয়ে দেখার পর জানান, প্রবল বৃষ্টির জন্য রেললাইনের নীচের মাটি সরে গিয়ে প্রায় ছয় ফুট গভীর গর্ত তৈরি হয়েছিল। এক ঘণ্টা পর অত্যন্ত ধীর গতিতে ট্রেনটি ওই এলাকা পেরিয়ে যায়। অন্যদিকে, বিহারের ওয়াজিরগঞ্জ ও কোলহনা হল্ট স্টেশনের মাঝে রঘুনাথপুর গ্রামের কাছে ডিজেল ইঞ্জিনটি লুপ লাইনের ব্যারিকেড ভেঙে জমিতে গিয়ে পড়ে। কী কারণে এমন ঘটল তা স্পষ্ট নয়। ঘটনার পর ইঞ্জিনটি ঘিরে ভিড় জমান স্থানীয় বাসিন্দারা। সমাজমাধ্যমে ওই ভিডিও পোস্ট করে অনেকে মজা করে লেখেন, ‘এখন জমি চাষ করার জন্য ট্রেন ইঞ্জিন ব্যবহার করা হচ্ছে।’ রেলের একটি সূত্রের মতে, কোনওভাবে চালক ইঞ্জিনের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছিলেন। আবার যেভাবে দুর্ঘটনার ভিডিও করা হয়েছে, তা দেখে অনেকের অনুমান, ইঞ্জিনে কোনও চালক ছিলেন না। ঢালের মুখে ইঞ্জিনটি গড়াতে শুরু করে।