পারিপার্শ্বিক কোনও ঘটনা চিন্তা বাড়াতে পারে। সাংস্কৃতিক কর্মে যোগদান ও মানসিক তৃপ্তিলাভ। শরীরের খেয়াল রাখুন। ... বিশদ
বারাসত, আমডাঙা, দত্তপুকুর, মধ্যমগ্রাম সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় টম্যাটো চাষ হয়। চারা গাছ বড় হয়ে ফল পাকতে সময় লাগে প্রায় দু’মাস। আড়াই থেকে তিন মাস ধরে ফলন হয় টম্যাটোর। এবার আবহাওয়া ভালো থাকায় ব্যাপক উৎপাদন হয়েছে। অন্যান্য বছর শীত চলে যাওয়ার সময় বাজারে টম্যাটোর দাম বাড়ে। এবার উল্টো চিত্র। পাইকারি বাজারে পাঁচ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে টম্যাটো। ফলে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হন কৃষকরা। তাই কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে এগিয়ে এল জেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার অ্যাগ্রো মার্কেটিং দপ্তরের পক্ষ থেকে বারাসত ও আমডাঙায় শিবির করে কেনা হল টম্যাটো। এরপর তা দিয়ে তৈরি করা হল সস। এই সস বাজারজাত করার ভাবনা রয়েছে মার্কেটিং দপ্তরের।
বারাসতের ভাবাপুরের চাষি সুজয় খান বলেন, আমি ৩০ কেজি টম্যাটো বিক্রি করেছি। বাজারের থেকে অনেকটাই বেশি দাম পেয়েছি। উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক শরদকুমার দ্বিবেদী বলেন, কৃষকদের কাছ থেকে ন’টাকা কেজি দরে টম্যাটো কেনা হয়েছে। তা দিয়ে সস ও অন্যান্য সামগ্রী তৈরি করা হচ্ছে। -নিজস্ব চিত্র