কর্মের প্রসার ও উপার্জন বৃদ্ধির যোগ। গৃহ পরিবেশে চাপা উত্তেজনা। পেশার প্রসার। ... বিশদ
শুক্রবার রাত থেকে শহরের বিভিন্ন এলাকায় দফায় দফায় বৃষ্টি হয়েছে। এদিন ওপিডি খোলা থাকলেও বৃষ্টির কারণে রোগীর সংখ্যা ছিল কম। যাঁরা হাসপাতালে এসেছিলেন সেই সব রোগীর পরিবারের অভিযোগ, পাল্লা দিয়ে এদিন চিকিৎসক সংখ্যাও অন্যান্য দিনের থেকে কম ছিল। তার জেরে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে। প্রতি রোগী পিছু অন্যান্য দিনের তুলনায় এদিন অনেক বেশি সময় লেগেছে বলে দাবি করছেন পরিবারের সদস্যরা। আমতলা থেকে এসেছিলেন জাফর আলি। তিনি বলেন, ‘ভাইয়ের পায়ে সংক্রমণ হয়েছে। সেই সংক্রমণ নিয়েই দু’মাস ধরেই পিজির চক্কর কাটছি। ডাক্তারদের কর্মবিরতির জেরে যথেষ্ট সমস্যা হচ্ছে। আগে ভোর সাতটা সাড়ে সাতটার মধ্যে চলে আসতাম। ওপিডি খোলার পর দু’ঘণ্টার মধ্যে দেখানো শেষ হয়ে যেত। কিন্তু এখন প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টারও বেশি সময় লাগছে।’ অন্যান্য দিনের মতো এদিন পিজির ইমারজেন্সিতে খুব অল্প সংখ্যক রোগী এসেছিলেন। দু’জন দুর্ঘটনাগ্রস্তকে ট্রমা কেয়ার সেন্টারে পাঠানো হয়।