ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
কলকাতা ও শহরতলির বাইরের প্রায় সবটুকু এলাকায় বিদ্যুৎ পরিষেবা দেওয়ার দায়িত্বে রয়েছে রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা। তারা যে চলতি আর্থিক বছরে ইউনিট পিছু মাশুল বৃদ্ধি করেনি, তা জানিয়েছে বিদ্যুৎ গ্রাহকদের সংগঠন অ্যাবেকা। তাদের বক্তব্য, বিদ্যুতের ক্ষেত্রে ফিক্সড চার্জ এবং মিনিমাম চার্জের ক্ষেত্রে কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। বিদ্যুতের ইউনিট প্রতি গড় মাশুল ৭ টাকা ১২ পয়সাই রাখা হয়েছে। কিন্তু গ্রামীণ এলাকায় গেরস্থ গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ৩০০ ইউনিটের স্ল্যাবে মাশুল বৃদ্ধি করা হয়েছে। আগে তা ছিল ইউনিট পিছু ৭ টাকা ৪৩ পয়সা। তা বাড়িয়ে ৭ টাকা ৬১ পয়সা করা হয়েছে। এরই সঙ্গে বাণিজ্যিক বিদ্যুতের ক্ষেত্রে গ্রামাঞ্চলে আলাদা করে কোনও মাশুল রাখা হয়নি। এর ফলে গ্রামে কমার্শিয়াল ট্যারিফ বাবদ ইউনিট পিছু দু’পয়সা করে বেশি দিতে হবে গ্রাহকদের। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদ এমপ্লয়িজ অ্যান্ড ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সুমলাংশু ত্রিপাঠি বলেন, ‘লোকসভা ভোটের পর্ব শুরু হয়ে গিয়েছে। এরই মধ্যে কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ রাজ্য সরকার ও বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। যে নতুন ট্যারিফ চার্ট প্রকাশিত হয়েছে, তাতে ইউনিট স্ল্যাবের কোনও পরিবর্তন হয়নি। মাশুল বৃদ্ধিও হয়নি। অথচ সোশ্যাল মিডিয়ায় এই নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে। সেখানে দাবি করা হয়েছে, রাজ্য সরকার বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে। বাস্তবে যে আদৌ তা হয়নি, সেটি একটু খেয়াল করলেই বোঝা যাবে। আমাদের বক্তব্য, এভাবে বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার বদনাম করা যাবে না।’