শরীর-স্বাস্থ্যের হঠাৎ অবনতি। উচ্চশিক্ষায় বাধা। সৃষ্টিশীল কাজে উন্নতি। পারিবারিক কলহ এড়িয়ে চলুন। জ্ঞাতি বিরোধ সম্পত্তি ... বিশদ
বৈঠক শেষে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছে। আমরা মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্য সরকারের অবস্থানের কথা তাঁকে জানিয়েছি। সেই অবস্থানকে সমর্থন করতে অনুরোধ করেছি। ছাত্রছাত্রীদের এভাবে সঙ্কটের মধ্যে ফেলে দিতে পারি না। ইউজিসির আগের নির্দেশিকা অনুযায়ী আমাদের যে অ্যাডভাইসরি, তা যাতে মানবসম্পদ মন্ত্রক অনুমোদন করে, সেই অনুরোধ তাঁকে জানাতে বলেছি। রাজ্যের অবস্থানের পাশে দাঁড়িয়ে এদিনই ইউজিসি এবং মন্ত্রককে চিঠি লিখেছে তৃণমূলের অধ্যাপক সংগঠন ওয়েবকুপাও। পরীক্ষা নিয়ে ধনকার রাজ্যের পাশে দাঁড়ালেও ১৫ জুলাই উপাচার্য এবং সহ-উপাচার্যদের বৈঠক নিয়ে অনড় তিনি। রাজভবন থেকে চিঠি পেয়ে উপাচার্য পরিষদ তাঁকে জানিয়েছিল, নয়া বিধি অনুযায়ী রাজ্যপাল সরাসরি তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন না। আবার উপাচার্যরাও সরাসরি রাজ্যপালের নির্দেশ পালন করতে পারেন না। চিঠি পেয়ে তাঁরা উচ্চশিক্ষা দপ্তরের পরামর্শ চেয়েছিলেন। কিন্তু তারপরেই এসেছে রাজ্যপালের কড়া চিঠি। তাতে বলা হয়েছে, ওইদিন সকাল ১১টার বৈঠকে অংশগ্রহণ না করলে উপাচার্যদের বিরুদ্ধে তিনি বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন। এ প্রসঙ্গে পরিষদের সম্পাদক এবং উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুবীরেশ ভট্টাচার্য বলেন, রাজ্যপালের চিঠির ভাষায় আমরা হতাশ এবং অপমানিত। অর্থাৎ বৈঠক নিয়ে যে সরকার এবং রাজ্যপালের দ্বৈরথ জারি থাকবে তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।