কর্মের প্রসার ও উপার্জন বৃদ্ধির যোগ। গৃহ পরিবেশে চাপা উত্তেজনা। পেশার প্রসার। ... বিশদ
সল্টলেক সেক্টর ফাইভে স্বাস্থ্যভবনের সামনের রাস্তায় অবস্থান বিক্ষোভ চলছে জুনিয়র চিকিৎসকদের। ১০ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছে। রাস্তার উপর প্যান্ডেল দিয়ে আচ্ছাদনও করা হয়েছে। জুনিয়র চিকিৎসকদের ভিড়েই রয়েছেন, কলকাতারই একদল ‘অতিবামপন্থী পড়ুয়া’। অভয়ার ধর্ষক ও খুনিদের ফাঁসির বদলে তাঁরা ‘রানির রাজ্য’, ‘বিনীত গোয়েল’, ‘চটি চাটা’ স্লোগানে গলা ফাটাচ্ছেন তাঁরা। দেওয়াল ভরিয়েছেন দেশের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নামে বিস্তর কুৎসাতে। যে পুলিস কর্মীরা তাঁদের পাহারা দিচ্ছেন, তাঁদের কন্যাসন্তানকে নিয়েও লাগাতার কটাক্ষ করা হচ্ছে। পুলিস কর্মীদের মেয়েকে কেন টার্গেট করা হচ্ছে, তা নিয়ে নিন্দায় সরব হয়েছেন অনেকেই।
গত শুক্রবার একটি অডিও হাতে আসে পুলিসের। সেখানে দুই ব্যক্তির কথোপকথন থেকে জানা যায়, স্বাস্থ্যভবনে আন্দোলনকারী জুনিয়র চিকিৎসকদের উপর হামলার কথা বলা হচ্ছে। ওই ঘটনায় ডিওয়াইএফ নেতা সহ দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। ওইদিন বিকেলেই অবস্থানস্থলে পুলিস বাহিনী বাড়ানো হয়েছে। সেই সঙ্গে নিরাপত্তার স্বার্থে প্রচুর সিসি ক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়। কিন্তু, যাঁদের জন্য নিরাপত্তা দিতে চাইছে পুলিস, সেই আন্দোলনরতরাই চিকিৎসকরাই ‘প্রাইভেসি’র দোহাই দিয়ে সিসি ক্যামেরা লাগাতে বাধা দেন। তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। অনেকে বলছেন, ক্যামেরা নিয়ে আপত্তি কেন? এটা তো ব্যক্তিগত এলাকা নয়! সরকারি রাস্তা! এখানেও যাদবপুরের বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিক্যাল কলেজগুলির হস্টেলের মতোই ‘আপত্তির গন্ধ’। অনেকেই বলছেন, কিছু ঘটে গেলে এই আন্দোলনকারীরাই তো বলবেন, পুলিস নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা নেই!