Bartaman Patrika
 

আশার আলো
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

নববর্ষ মানে হারানো বাঙালিয়ানা ফিরে পাওয়া। পয়লা বৈশাখ মানে পুরনোকে বিদায় জানিয়ে নতুনের আবাহন। আরও একটা বছর এগিয়ে গেলাম আমরা। নতুন বছরে সুখ-সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক সকলের জীবন। পরম করুণাময় ঈশ্বরের আশীর্বাদে দূরীভূত হোক সকল গ্লানি, আনন্দে মুখরিত হোক আকাশ-বাতাস। স্বাগত ১৪২৬। 

দশ, দশটা বছর একই পোস্টে। যেন ‘ফিক্সড ডিপোজিট’। একই চেয়ার, একই টেবিল, ফাইলের তাগাড়। দশ বছরে যে-গুলো এক ইঞ্চিও নড়েনি। হেড অ্যাসিস্টেন্ট রমেশবাবু বলেছিলেন, ‘ওগুলো নড়াতে নেই, সরাতে নেই, টেবিলের ডেকরেসান, শাশ্বত, সনাতন। রামায়ণ, মহাভারত, শালগ্রাম। ওগুলো তোমার আগেও ছিল, তোমার পরেও থাকবে। দুটো শব্দ তো জানো— ‘স্ট্যাটিক’ আর ‘ডায়নামিক’। ডায়নামিক পতাকা উড়িয়ে বড় কত্তার ঘর থেকে আসবে ‘আরজেন্ট’, ‘টপমোস্ট’, ছোটাছুটি, দাপাদাপি। বেল বাজবে, তুমি ছুটবে, আমি ছুটবো, গেল, গেল অবস্থা, তারপর শান্তি, কিছুদিন। স্ত্রী কী বছরে বছরে পাল্টায়? জীবনে এলেন, বসলেন, দুজনেরই বয়েস বাড়ছে। দুজনেই রয়েছ, থাকবে। তারপর রিটায়ার করবে। এই ফাইলগুলো তখন তরুণী হয়ে যাবে, তোমার ওই চেয়ারে এসে বসবে নতুন বর।’
‘কিন্তু, ওগুলো কী? তা দেখা হবে না?’
‘বালক! আচ্ছা, যে বালিকাটিকে বরণ করে এনে গৃহে প্রতিষ্ঠা করেছ, সে কে, তুমি কি জানো? শুধু এই জানাটাই যথেষ্ট— সে তোমার স্ত্রী। চোখের সামনে সদা উপস্থিত, প্রতিষ্ঠিত। এর অধিকে কী প্রয়োজন!’
‘আজ্ঞে আপনার এই উপমা, ফাইল আর সহধর্মিণী, খুবই সুন্দর, মনোজ্ঞ, মানে মনকে নাড়া দেয়; কিন্তু আমি তো বিয়ে করিনি।’
‘সে কি হে! বুড়ো হতে চললে এখনো আইবুড়ো। সেকালে তোমার বয়েসে ছেলেরা তিন-চার ছেলের বাপ হয়ে যেত। ইংরিজিতে একটা প্রোভার্ব আছে— লেট ম্যারেজ আর্লি অরফ্যান, আর্লি ম্যারেজ লেট অরফ্যান। দেরিতে বিয়ে করলে ছেলেমেয়েদের মানুষ করবে কবে? তা, তোমার এই দুর্মতির কারণ?’
‘একটা কারণ, অনেক ছেলেবেলায় আমার মা মারা গেলেন, কয়েকবছর পরেই আমার জ্যাঠাইমা, বাবা এই বউ জাতিটার ওপর বেজায় রেগে গেলেন, বললেন, এরা শুধু মরতেই জানে। কার কি হল, না হল দেখার দরকার নেই, সুবিধে, অসুবিধে, ড্যাং, ড্যাং করে চললেন, যাওয়ার সময় আবার নাটক— চললুম গো, ভালো থেকো, আমি তো থাকবো না, শরীরের যত্ন নিও, ওরা রইল, একটু নজর রেখো, ইররেসপনসিবল, আন ফেথফুল। এ বাড়িতে বিয়ে বন্ধ, ম্যারেজ প্রোহিবিটেড। শাঁখ বাজবে না, মালাবদল হবে না। এই বাড়িতে হবে ষাঁড়ের সংসার, ‘অল বুলস, নো কাউ’। বাড়িতে গরুর দুধ ঢোকে না, ‘র-টি’, লাল চা, পায়েস হয় না। কোনো মেয়ে না জেনে এসে পড়লে এমন ব্যবহার করেন, পালাবার পথ পায় না।’
‘তা ব্যাপারটা মন্দ নয়, শিবের সংসার। তবে রান্না-বান্না?’
‘আমাদের দু’জনের কেরামতি। এই ব্যাপারেও বাবার অকাট্যদর্শন বা যুক্তি। এই যে বিয়ে বাড়ি, পৈতে বাড়ি, শ্রাদ্ধ বাড়ি, নামকরা সব হালুইকরই তো পুরুষ। মার, মার কাট কাট রান্না। কলকাতার নামী ময়রারা সব পুরুষ। প্রথম, প্রথম সমস্যা হয়েছিল। ভাত হয়ে গেল পিণ্ডি। তরকারিতে অ্যায়সা নুন, যে মুখে দেওয়া যায় না। এখন মোটামুটি শিখে গেছি। মানে হাত পুড়িয়ে রান্না শেখা।’
ধবধবে ফর্সা, সৌম্য, শান্ত রমেশবাবু ডিবে খুলে একটি পানের খিলি মুখে ঢোকালেন, তারপর ছোট, ছোট কৌটো খুলে নানা রকমের মশলা ‘চার্জ’ করলেন। ব্যস্ত অফিসে এ যেন বড় শান্ত, সুখের দৃশ্য, ভীষণ পারিবারিক। দুধ সাদা পাঞ্জাবি, সাদা চুল। দু-চারবার চিবিয়ে উজ্জ্বল চোখে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে বললেন, ‘তা হলে কি বুঝলে?’
‘আজ্ঞে, কিছুই তেমন বুঝলুম না।’
‘যে-সংসারে মেয়ে নেই, সেই সংসার লক্ষ্মীছাড়া। মরুভূমিও ভূমি। তবে ছায়া নেই, জল নেই, কিম্ভূত কিমাকার এক ধরনের প্রাণী কাটাগাছকে খাদ্য করে গলা উঁচু করে ছুটছে আর পেল্লায়, পেল্লায় ডাক ছাড়ছে। তোমার দ্বিতীয় কারণ?’
‘এই ইনকামে বিয়ে করা যায় না। আর এ এমন অফিস, এখানে প্রোমোশন হয় না। যাদের হয় তাদের হয়, কিভাবে হয় বলা মুশকিল। একটা ব্যাপার আছে, সেই পথে আমার উন্নতি কোনোকালে হবে না।’
‘আচ্ছা ধরো, তোমার মাইনেটা ডবল হয়ে গেল, তা হলে হবে?’

‘আজ্ঞে হতে পারে।’
‘তাহলে হয়ে গেছে। গেট রেডি।’
‘মানে, কি হয়েছে?’
‘একসঙ্গে দুটো, মাইনে ডবল এবং শুভবিবাহ।’
‘আপনি কি বলছেন স্যার? রহস্য-রোমাঞ্চ।’
‘শোনো, তুমি তাকালে, সে তাকাল। সে তাকাল, তুমি তাকালে— তাকা-তাকি। ব্রাজিলের ফুটবলে কি যেন একটা আছে— তিকি তাকা— গোল। তুমিও দিয়েছ, সেও দিয়েছে।’
আমি হাঁ করে তাকিয়ে আছি সেই আনন্দময় পুরুষটির দিকে। সাহস ভরে জিজ্ঞেস করলুম, ‘আজ্ঞে, আমি না হয় আমি, সে-টা কে?’
‘ওই যে জানলার ধারে, চারটে টেবিল পরে, হাল্কা নীল শাড়ি। উজ্জ্বল গাত্রবর্ণ, তীক্ষ্ণ নাসিকা, ধারালো মুখ, বুদ্ধিদীপ্ত দুটি চোখ। সুন্দরী, তাই না?’
‘আমি মেয়েদের দিকে সে-ভাবে তাকাই না।’
‘না, না, সেভাবে তাকাবে কেন? আকাশের দিকে তাকাতে গিয়ে চোখ ঠেকে যায়।’
‘ঠিক, ঠিক বলেছেন, ওই দিকে গঙ্গা, সুনীল আকাশ, মুক্তি...।’
‘হ্যাঁ, হ্যাঁ, পাখি আর খাঁচা। শোনো, আমার সিটটা এমন জায়গায় যাতে আমি তোমাদের সবাইকে দেখতে পাই। প্রেম কাকে বলে জানো?’
‘আজ্ঞে, আপনি আমার গুরুজন, বিশ্বাস করুন, আমার ভেতরে কোনো পাপ নেই। একটা, দুটো কবিতা আছে, মনটা হুহু করে, বড় একা লাগে।’
‘লাগবেই তো। শোনো, আমি একজন ডেটারেন। ওই মেয়েটি তোমাকে পছন্দ করে ফেলেছে। খুব ভালো মেয়ে। বনেদী-বনেদী স্বভাব; কিন্তু ওই! উত্তর কলকাতার বিশাল বাড়ি মামলায় মোড়া। সব ছেড়েছুড়ে নিজেকে রেখেছে আমারই বাড়ির কাছে একটি লেডিজ হস্টেলে। কোনো দিন কথা বলেছ?’
‘আজ্ঞে না। মেয়েদের সঙ্গে কথা কইতে গেলে আমি তোতলা হয়ে যাই।’
রমেশবাবু বললেন, ‘চোখে চোখে কথা হয়, মুখে কিছু বলে না। পাঞ্জাবির অর্ডার দাও।’
‘আজ্ঞে, পাঞ্জাবি কেন?’
‘ফতুয়া পরে বিয়ে করবে না কি?’
‘পাঞ্জাবি তো নিষিদ্ধ। আমি একদিন পাঞ্জাবি পরেছিলুম, বাবা বললেন, জামাই সেজে কোন শ্বশুরের বাড়িতে চললে?’
রমেশবাবু বললেন, ‘উঃ, এ-রকম আষ্টেপৃষ্ঠে বাবা-জড়ানো ছেলে আমি দেখিনি! শম্ভুনাথ ছেলেটাকে কি করে ফেললে?’
‘শম্ভু নাথ?’
‘তোমার পিতা— একসঙ্গে চারটে বছর স্কটিশে। ছাত্র হিসেবে ব্রিলিয়েন্ট, আমাকে ক্যালকুলাস শেখাত। তা পাঞ্জাবিটা গেল কোথায়?’
‘ফতুয়া হয়ে গেছে, কেটেকুটে..’
‘বাটনা বেটে, শম্ভুনাথ! এইবার আমি তোমাকে ‘আশার’ আলো দেখাব।’
‘আশা?’
‘ওই যে জানলার ধারে, বসে জানালার ধারে।’
‘আজ্ঞে, আমার অনেক সাধ্যসাধনা করে চৌত্রিশ হয়েছে, স্ট্যান্ডার্ড বত্রিশ ছিল। বাবা বলেছেন চল্লিশ, মিনিমাম আটত্রিশ না হলে বিয়ে করা উচিত নয়, বিয়ের ধকলে টিবি হয়ে যাবে।’
‘কি চৌত্রিশ, আটত্রিশ করছ? বয়েস?’
‘না, না বুকের ছাতি। আটত্রিশের কমে পাঞ্জাবি পরলে কাকতাড়ুয়ার মতো দেখাবে?’
‘উঃ, তোমার বাবা অনুশাসনে গৌতমবুদ্ধকেও ছাড়িয়ে গেলেন। তা, এখন বলো, এই চিরকুটটা আমি কাকে দোবো, তোমাকে? না, তোমার হেডকোয়ার্টারে?’
‘চিরকুট?’
‘কাল বিকেলে যে-ফাইলটা তুমি আমার টেবিলে পাঠালে তার ভেতরে ছিল। পড়ে শোনাই, ‘হাঁ করে, গবার মতো তাকিয়ে থাকেন কেন? কাছে আসতে পারেন না? ড্যাশ।’
‘ফাইলটা তো আশার টেবিল থেকে আমার টেবিল হয়ে আপনার কাছে এসেছে!’
‘হ্যাঁ, তীর্থ স্পেস্যাল ট্রেনের মতো— মোগলসরাই হয়ে বারাণসী জয় শিবশম্ভু। এইবার দ্যাখো..।’
রমেশবাবু ড্রয়ার খুলে একের পর এক বের করতে লাগলেন ছোট, ছোট সিঁদূরের কৌটো আর জোড়া জোড়া শাঁখা।
রহস্যময় চিকচিকে চোখে প্রশ্ন করলেন, ‘কি বলো তো? সংসারের সুখ-স্বপ্ন। এক, এক জোড়া আসে, প্রণাম করে আশীর্বাদ চায়। আমি হাতে তুলে দিয়ে বলি, সাবধান, ভেঙে ফেলো না। এইভাবে, বিয়ে দিতে দিতে সব বউ শেষ হয়ে গেল অরুণ কুমার, আমার আর বিয়ে করা হল না। বয়েস লেগেছে শরীরে, শীত আসছে, চির শীত। তুষারের রাত। ঘরে আগুন নেই। উষ্ণ, নরম কোনো কম্বল। কপালে হাত রেখে কেউ বলবে না, ভোর হল , দোর খোলো। হারি আপ মাই বয়, এই ফাইলটা নিয়ে এখুনি চলে যাও আশার কাছে, একটা স্টেটমেন্ট। এটা ছুতো। আসল ফাইল তুমি, গিয়ে খুব নিচু গলায় বলো— ‘আমি এসেছি।’
ভয়ে ভয়ে বললুম, ‘যদি কিছু হয়?’
‘হবেই তো, হওয়ার জন্যেই তো! এই এক জোড়া শাঁখা আর একটা কৌটো, আলাদা রইল।’
‘কিন্তু, বাবা?’
‘উঃ, আবার বাবা, বাবারে বাবা। দুজনে কোরাসে বাবা, বাবা করতে, করতে ঢুকবে, বাকিটা ওর হাতে ছেড়ে দাও। গান জানো? শম্ভুনাথ তো সঙ্গীতজ্ঞ!’
‘অল্প অল্প জানি।’
‘তাহলে এই একটা লাইন এই নাটকের আবহ সঙ্গীত— ভুবন ভুলাইলি মা ভবমোহিনী —এইটাই গুনগুন কর।’
দুরু দুরু বক্ষে ফাইল হাতে নিয়ে। অফিস প্রায় খালি, ছুটির ঘণ্টা বেজে গেছে। হাত কাঁপছে। কোনটা আগে বলব? যা থাকে বরাতে। বললুম, ‘এই যে এসেছি।’ কাঁপা কাঁপা হাতে ফাইলটা টেবিলে রাখলুম। স্ট্রান্ডরোডের গঙ্গার ওপারে সূর্যদেব অস্তে নামছেন। দুটো ধারালো চোখ আমাতে নিবদ্ধ।
বললে, ‘চলো, বাড়ি যাই।’
‘কোন বাড়ি?’
উঠে দাঁড়াতে দাঁড়াতে বললে, ‘আমাদের বাড়ি।’
লিফট নামছে, নয়, আট, সাত একটা হাত আর একটা হাত খুঁজছে। ছুঁয়ে, ছুঁয়ে যাচ্ছে। হাতের হাতেই ত সব। ধরতেও জানে, ছাড়তেও জানে।
গ্রাউণ্ড লিফটের দরজা খুলে গেল। রোজই খোলে, আজ একটু অন্যরকম, যেন নতুন জীবনে পা ফেলছি!
 
15th  April, 2019
একনজরে
রবিবার পুরুলিয়া শহরে কার্যত জনজোয়ারে ভাসলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রোড শো চলার মাঝেই কোথাও রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ছোট মেয়েকে আদর করলেন, কোথাও আবার বৃদ্ধাকে ...

বছর দশেক আগে মণিপুরে ফুটবল প্রতিযোগিতায় খেলতে গিয়েছিলেন। মারাত্মক চোট পান বাঁ হাঁটুতে। বহু চিকিৎসাতেও কোনও কাজ হয়নি। ...

লোকাল ট্রেনে বিনা টিকিটে সফর করার প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। প্রযুক্তির যুগে কাউন্টারের দীর্ঘ লাইন এড়িয়ে মোবাইল কিংবা বিকল্প উপায়ে ট্রেনের টিকিট কাটার সুযোগ রয়েছে। ...

মাটির উনুনের উপর বসানো হাঁড়িতে ফুটছে ধানের কুড়া, সঙ্গে শাকসব্জি। তৈরি হচ্ছে গোরুর খাবার। গৃহকর্ত্রী ঝুমা কিস্কু হাঁড়ির ঢাকনা সরিয়ে একবার দেখে নিলেন, কতটা ফুটেছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস
১৪৯৮ - ভাস্কো ডা গামা প্রথম ইউরোপীয়, যিনি আজকের দিনে জলপথে ভারতের কালিকট বন্দরে উপস্থিত হন
১৫০৬- ক্রিস্টোফার কলম্বাসের মৃত্যু
১৬০৯ - শেক্সপিয়ারের সনেট প্রথম প্রকাশিত হয় লন্ডনে। প্রকাশক ছিলেন থমাস থর্প
১৮৫৪ - বিশিষ্ট বাঙালি ব্যবসায়ী,সমাজসেবী ও দানবীর মতিলাল শীলের মৃত্যু
১৮৬৭ - মহারানি ভিক্টোরিয়া আজকের দিনে এক বিশেষ অনুষ্ঠানে রয়াল অ্যালবার্ট হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন
১৯৩২- স্বাধীনতা সংগ্রামী বিপিনচন্দ্র পালের মৃত্যু
১৯৩২ - ইয়ারহার্ট প্রথম মহিলা ‍যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক পাড়ি দেন
১৯৪৭ - বিশিষ্ট কবি প্রবন্ধকার ও শিশুসাহিত্যিক প্যারীমোহন সেনগুপ্তর মৃত্যু
১৯৫২ – প্রাক্তন ক্যামেরুনিয়ান ফুটবলার রজার মিল্লার জন্ম
১৯৭৪ - চলচ্চিত্র পরিচালক, লেখক ও অভিনেতা শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৮৩ - এইচআইভি ভাইরাস সম্পর্কে প্রথম প্রকাশিত হয় সায়েন্স ম্যাগাজিনে
১৯৮৬ - বাংলা ভাষা নিয়ন্ত্রক সংস্থা পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি প্রতিষ্ঠিত
২০১৯ - বাঙালি লেখক, ঔপন্যাসিক ও অনুবাদক অদ্রীশ বর্ধনের মৃত্যু
২০১৯ -  লেখক, ঔপন্যাসিক ও অনুবাদক অদ্রীশ বর্ধনের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৫৩ টাকা ৮৪.২৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৩ টাকা ১০৭.৭১ টাকা
ইউরো ৮৯.২৯ টাকা ৯২.৪৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
19th  May, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম)  
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম)  
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম)  
রূপার বাট (প্রতি কেজি)  
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি)  
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

দৃকসিদ্ধ: ৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, সোমবার, ২০ মে, ২০২৪। দ্বাদশী ২২/৩৩ দিবা ৩/৫৯। চিত্রা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৪/৫৮/২৩, সূর্যাস্ত ৬/৭/৫৩। অমৃতযোগ দিবা ৮/২৯ গতে ১০/১৪ মধ্যে। রাত্রি ৯/১ গতে ১১/৫৫ মধ্যে পুনঃ ১/২১ গতে ২/৪৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৩/৩২ গতে ৪/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৭ গতে ৮/১৬ মধ্যে পুনঃ ২/৫১ গতে ৪/৩০ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/১২ গতে ১১/৩৩ মধ্যে।   
৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, সোমবার, ২০ মে, ২০২৪। দ্বাদশী দিবা ৩/১৭। চিত্রা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৪/৫৮, সূর্যাস্ত ৬/১০। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩০ গতে ১০/১৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৮ গতে ১১/৫৮ মধ্যে ও ১/২২ গতে ২/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৩/৩০ গতে ৪/১২ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৭ গতে ৮/১৬ মধ্যে ও ২/৫২ গতে ৪/৩১ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/১৩ গতে ১১/৩৪ মধ্যে।
১১ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফায় কোন রাজ্যে কত শতাংশ ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফায় আজ, সোমবার পশ্চিমবঙ্গের ৭টি কেন্দ্র সহ ...বিশদ

08:22:49 PM

শ্রীরামপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
ভরসন্ধ্যায় শ্রীরামপুরের পিয়ারাপুর এলাকার একটি স্টকহাউসে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল। ...বিশদ

07:56:49 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪(পঞ্চম দফা): বিকাল ৫টা পর্যন্ত কোন রাজ্যে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণপর্ব চলছে। আজ, সোমবার পশ্চিমবঙ্গের ৭টি ...বিশদ

06:30:00 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪(পঞ্চম দফা): বিকাল ৫টা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে কোথায় কত ভোট
লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণপর্ব চলছে। গোটা দেশের একাধিক রাজ্যের ...বিশদ

06:20:00 PM

কল্যাণীর গয়েশপুরে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের উপর কেন্দ্রীয়বাহিনীর বিরুদ্ধে লাঠিচার্জ করার অভিযোগ

05:35:00 PM

মোদি আপনাদের উন্নয়নে দিন-রাত কাজ করে: মোদি

04:57:00 PM