Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

সমৃদ্ধ দত্ত: দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক। আধুনিক ঝকঝকে নতুন দিল্লির রাষ্ট্রপতি ভবন, নর্থ ব্লক, সাউথ ব্লক, ইন্ডিয়া গেটের রাজকীয় ঔপনিবেশিক এক ইতিহাসের ক্যানভাস থেকে বেরিয়ে মিনিট কুড়ির মধ্যেই যেখানে পৌঁছনো যাবে সেটাই একদা শাহজাহানাবাদ। যে নগরী নির্মাণ করেন সম্রাট শাহজাহান। আর এই হল বাহাদুর শাহ জাফর মার্গ। শেষ মুঘল সম্রাটের নামের এই রাজপথ আদতে একটি ইতিহাস বই। কারণ এই পথ ধরে চলতে শুরু করলে কিছুক্ষণ পর মনে হবেই যে, আশপাশে যা দেখতে পাচ্ছি, সেসব তো এতকাল ছিল সিলেবাসের বই আর পরীক্ষার খাতায়। ওই যে ডানদিকে চলে গেল ফিরোজ শাহ কোটলা। ফিরোজ শাহ তুঘলকের তৈরি করা এক কেল্লা। কেন বিখ্যাত এই কেল্লা? জিনের জন্য। এখানে নাকি অশরীরী জিন ঘুরে বেড়ায়। ফিরোজ শাহ কোটলা ছাড়িয়ে আরও এগিয়ে যেতে হবে। জামা মসজিদের গলিতে ঢুকলেই মনে হবে এখনই যেন একটি সিঁড়ি থেকে নামতে দেখা যাবে মির্জা বেগ আসাদুল্লা খান গালিবকে। চৌরি বাজারের কাছে একঝাঁক জুতোর দোকানের গলির আড়ালে থাকা বাল্লি মারানে যে তাঁর হাভেলি লুকিয়ে আছে, সেটা বাইরের ব্যস্ত আবহ থেকে বোঝার সাধ্য কী? এই রাস্তা এভাবেই পৌঁছে যাবে দিল্লির সেরা পর্যটন স্থলে। লালকেল্লা। মীনাবাজার। জাহান আরার শপিং করার কাহিনি। আশপাশেই উঠে আসে দাস্তানখোরের দল। যারা আজও গল্প শোনাবে। 
ঠিক উল্টোদিকের রাস্তা হল আসল পুরনো দিল্লির স্পর্শ পাওয়ার দরজা। জাহান আরার ছোট বোন রোশন আরার ছিল একটু প্রেমিক খোঁজার অভ্যাস। তিনি যেন বিশ্বপ্রেমিক। এই রাস্তায় ছিল তাঁর একাধিক পরিচারিকা আর এক সহেলির বাড়ি। আসতেন সেখানে রোশন আরা। আরও অগ্রসর হলে একের পর এক গলি। কোনওটা বিখ্যাত পরোটাওয়ালা গলি। কোনওটা জিলাপিওয়ালা। কোথাও আতরওয়ালা। মুঘল মুঘল মুঘল। চাঁদনী চক, পুরনো দিল্লি জুড়ে শুধুই কি মুঘলদের নানারকম স্পর্শ আর কাহিনি ছড়িয়ে আছে? 
এখানেই একটি আশ্চর্য ব্যতিক্রম! সুনহেরি মসজিদের কথা আমরা আগেই জেনেছি এই গুপ্ত রাজধানীর কিস্‌সায়। সেই যে মসজিদের অলিন্দের উপর বসে নাদির শাহ চাক্ষুষ করেছিল দিল্লির গণহত্যা, সেই মসজিদের ঠিক পাশের এই গুরুদ্বারের এত মাহাত্ম্য কীসের? এটাই আজকের গল্প। এই হল চাঁদনী চকের সিস গঞ্জ গুরুদ্বার। অবিরত ভক্তদের আনাগোনা। দেশবিদেশ থেকে। এই গুরুদ্বার এখানে কেন? পুরনো দিল্লির চাঁদনী চকে তো মুঘল ইতিহাসের রমরমা। এখানে আচমকা মুঘলদের  অসংখ্য স্মৃতিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে গুরুদ্বার থাকার কারণ কী? 
শিখ ধর্মের নবম গুরু তেগ বাহাদুর বাংলায় গিয়েছেন। ধর্মপ্রচার আর অনুগামীদের আমন্ত্রণে। ১৬৭৫ সাল। হঠাৎ তাঁর কাছে সংবাদ এল দিল্লি, আগ্রার মতো এলাকায় হিন্দুদের উপর অত্যাচার শুরু হয়েছে। গুরু তেগ বাহাদুর জানতে পারলেন, শয়ে শয়ে হিন্দু ব্রাহ্মণ, যাদের অনেকেই কাশ্মীরি ব্রাহ্মণ তাদের জেলবন্দি করেছেন সম্রাট আওরঙ্গজেব। কারণ কী? জিজিয়া কর চালু করার প্রতিবাদ করেছে তারা। এই অপরাধ। 
পণ্ডিত কৃপারাম এসেছেন গুরু তেগ বাহাদুরের কাছে। বললেন, গুরু মহারাজ আপনার অসীম শক্তি। আওরঙ্গজেবের বাহিনীর এই অত্যাচার থেকে আপনিই রক্ষা করতে পারেন আমাদের। গুরু তেগ বাহাদুরের প্রভাব যে অবিরত বেড়ে চলেছে এবং তাঁর অনুগামী ও ভক্তের সংখ্যা ক্রমেই চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে জায়গিরদার, সামন্ত, সুবেদারদের কাছে। অতএব তাঁর এই ক্রমেই শক্তিশালী হয়ে ওঠা কানে এসেছে আওরঙ্গজেবের। 
কিন্তু হিন্দু ভাইদের এই আকুল প্রার্থনায় গুরু তেগ বাহাদুর চুপ করে থাকতে পারেন না। তিনি আনন্দপুর থেকে রওনা হলেন আগ্রা। আর এই সংবাদ পেয়েই আওরঙ্গজেবের নির্দেশ, ‘গ্রেপ্তার কর ওকে!’ তেগ বাহাদুরকে পাকড়াও করে দিল্লিতে আনা হল। এরকম নিরীহ দর্শন মানুষ আবার এত শক্তিশালী ধর্মপ্রচারক? তাঁর এত শয়ে শয়ে ভক্ত ও অনুগামী? হাসি পাচ্ছে আওরঙ্গজেবের। তিনি বললেন, তোমার নাকি অলৌকিক শক্তি? কই দেখাও তো? গুরু তেগ বাহাদুর রাজি হলেন না। তাঁর এই অকুতোভয় আচরণকে মুঘল সম্রাট মনে করলেন বেয়াদপি। গুরু তেগ বাহাদুর একটি গাছের পাতায় নখ দিয়ে কিছু লিখে গলায় বাঁধলেন। বললেন, এই পাতা যতক্ষণ আমার সঙ্গে আছে, ততক্ষণ আমার গলা কেটে ফেললেও আমাকে নত করা যাবে না। আওরঙ্গজেবের এই বেয়াদপি সহ্য হল না। তিনি বললেন, তাহলে গলাটাই বরং কেটে ফেলা যাক। হত্যার নির্দেশ দিলেন। আবার বললেন, বাঁচতে চা‌঩ইলে তোমার গোপন অলৌকিক শক্তি দেখাও। গুরু তেগ বাহাদুর নীরব হয়ে হাসছেন। তাঁকে জনতার মাঝখানে নিয়ে গিয়ে হত্যা করতে বললেন আওরঙ্গজেব। জনতাকে সাক্ষী রেখে এরপর তাঁর শিরোশ্ছেদ করা হল। একদিকে মস্তক লুটিয়ে পড়ল। অন্যদিকে পবিত্র দেহ। রক্তাক্ত কাণ্ড। সেই পাতায় লেখা ছিল, আমি তোমাকে মস্তক দিলাম, গোপন শক্তিটা কিন্তু দেখালাম না!  হঠাৎ সেই রাতে দিল্লিতে উঠল ঝড়। সম্রাটের নির্দেশ ছিল কেউ যেন গুরু তেগ বাহাদুরের শরীর আর মস্তক সরাতে না আসে। তাহলে তাদেরও হত্যা করা হবে। ১৬৭৫ সালের ১১ নভেম্বর। 
কিন্তু আচমকা ঝড়ে দিশাহারা হয়ে গেল মুঘল প্রহরীরা। চারদিক অন্ধকার। কালি আঁধি! ধুলো আর ঝড়ের মধ্যে গুরুর দুই শিষ্য আচমকা এগিয়ে এল অকুস্থলে। জাইতা ভাই নিয়ে গেল মস্তক। সোজা আনন্দপুরের দিকে। আর লাকি শাহ ভাই বানজারা গুরুর মস্তকহীন দেহ নিয়ে ছুটল নিজের গ্রামের দিকে। সে কী করল এরপর? নিজের বাড়িতেই আগুন লাগিয়ে দিল! আর সেই আগুনে শেষকৃত্য সম্পন্ন হল গুরু তেগ বাহাদুরের! 
নতুন দিল্লির পার্লামেন্ট ভবনের পিছনে থাকা গুরুদ্বার রেকাবগঞ্জ। এখানেই বাড়িতে আগুন ধরিয়ে সৎকার করা হয়েছিল গুরু তেগ বাহাদুরকে। আজও যাঁর মাহাত্ম্য অম্লান। আর চাঁদনী চকের ওই যে অনবদ্য গুরুদ্বারটি দাঁড়িয়ে রয়েছে একঝাঁক মুঘল স্থাপত্যের হর্ম্যের মধ্যে একক এক বৈশিষ্ট্য নিয়ে, সেটিই হল সিস গঞ্জ গুরুদ্বার। ঠিক এখানেই হত্যা করা হয়েছিল গুরু তেগ বাহাদুরকে! এখন সন্ধ্যা। চাঁদনী চকের রহস্যময় বাতাসে ভাসছে পবিত্র গ্রন্থসাহিব পাঠের অনুরণন! 
17th  March, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লোধি গার্ডেন
সমৃদ্ধ দত্ত

মন খারাপ হয়েছে? চলে আসতে হবে লোদি গার্ডেনে। বান্ধবীকে আজই বলতে হবে মনের কথা? গন্তব্য লোধি গার্ডেন। এই কি শেষ দেখা? দু’জনের পথ দু’দিকে বেঁকে যাবে? লোদি গার্ডেন সাক্ষী থাকুক। সুগার বেড়েছে। ডক্টর লুথরিয়া বলেছেন, এখনই ওষুধ শুরু করতে হবে না। আগে হাঁটুন। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
এরাজ্যে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে প্রথম কারখানা খুলবে মাদার ডেয়ারি। তা থেকে সরাসরি কর্মসংস্থান হতে পারে প্রায় ৪০০। কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যাশনাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের ...

নির্বাচনী কাজে চরম ব্যস্ততা রয়েছে পুলিসের। এছাড়া ভোট আবহে নিত্যদিন বিভিন্ন সভা থেকে মিছিলে নিরাপত্তার ব্যবস্থা সহ নাকা চেকিংয়ে চরম ব্যস্ত পুলিস-প্রশাসন ...

প্রথম দফার ভোটে প্রচার পর্ব শেষ হয়েছে বুধবার বিকেলেই। অথচ পশ্চিমবঙ্গের তিনটি আসনের জন্য দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে সভা করলেন না বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। অদ্ভুতভাবে বাংলার প্রথম দফার ভোটে ব্রাত্য রইলেন হিন্দুত্বের ‘পোস্টার বয়’ যোগী আদিত্যনাথ। ...

২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে শ্রীরামপুর লোকসভায় জিতেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। সাত বিধানসভার মধ্যে একমাত্র শ্রীরামপুরেই লিড পাননি ঘাসফুলের দাপুটে প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও এই কেন্দ্রে পুরনো ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস
১৮০৯: ইউরেশীয় কবি, যুক্তিবাদী চিন্তাবিদ ও শিক্ষক হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিওর জন্ম
১৮৫৩: এশিয়ায় প্রথম ট্রেন চালু হয়
১৮৮৮: সাহিত্যিক হেমেন্দ্রকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৬: অভিনেত্রী ললিতা পাওয়ারের জন্ম
১৯৩০: ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামে অংশ নিয়ে মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে বিপ্লবীরা চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করে
১৯৫৫ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন পদার্থ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের মৃত্যু
১৯৫৮ - ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ম্যালকম মার্শালের জন্ম
১৯৬২: অভিনেত্রী পুনম ধিলনের জন্ম
১৯৬৩: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ফিল সিমন্সের জন্ম
১৯৭১: কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন
১৯৮০: জিম্বাবুইয়ে স্বাধীনতা লাভ করে
১৯৮১: সুরকার, গীতিকার ও লোকগীতি শিল্পী তথা বাংলার লোকসঙ্গীতের প্রসারে ও প্রচারে যাঁর অবদান অসীম সেই নির্মলেন্দু চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৮৬:  স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা, লোকসভার প্রাক্তন সদস্য অতুল্য ঘোষের মৃত্যু
১৯৯২: ক্রিকেটার কেএল রাহুলের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  April, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী ৩০/৩৫ অপরাহ্ন ৫/৩২। অশ্লেষা নক্ষত্র ৬/৩৮ দিবা ৭/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৭/৪৩। সূর্যাস্ত ৫/৫৪/১৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪৪ গতে ৩/১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১০/২০ গতে ১২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৫ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৫ গতে ১/০ মধ্যে। 
৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী রাত্রি ৭/৫। অশ্লেষা নক্ষত্র দিবা ৯/৫২। সূর্যোদয় ৫/১৮, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৬ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৭ গতে ১/২ মধ্যে। 
৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: পাঞ্জাবকে ৯ রানে হারাল মুম্বই

11:50:54 PM

আইপিএল: ২১ রানে আউট হরপ্রীত ব্রার, পাঞ্জাব ১৮১/৯ (১৯ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:46:48 PM

আইপিএল: ৬১ রানে আউট আশুতোষ শর্মা, পাঞ্জাব ১৬৮/৮ (১৭.১ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:36:00 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি আশুতোষ শর্মার, পাঞ্জাব ১৫১/৭ (১৫.৩ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:22:48 PM

আইপিএল: ৪১ রানে আউট শশাঙ্ক সিং, পাঞ্জাব ১১১/৭ (১২.১ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:02:15 PM

আইপিএল: ৯ রানে আউট জীতেশ শর্মা, পাঞ্জাব ৭৭/৬ (৯.২ ওভার) টার্গেট ১৯৩

10:48:50 PM