Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব হারিয়েছে বাঙালির কাছেই

পক্ষে

 শাশ্বতী প্রামাণিক
ক্যালেন্ডার বাংলা হোক বা ইংরেজি, এটি অতি প্রয়োজনীয় বস্তু। তবে বর্তমান সময়ে বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব অনেক হ্রাস পেয়েছে। কারণ বোধহয় এই ক্যালেন্ডার অনেকেই দেখতে বা পড়তে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন না। তাঁরা এতটাই ইংরেজি ঘেঁষা যে ইংরেজি ক্যালেন্ডার দেখে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। অনেকেই  এমন আছেন যাঁরা  কিনা বাংলা কোন বছর চলছে তাও বলতে পারেন না। এই প্রবণতা বেশিদিন চললে বাংলা ক্যালেন্ডার হয়তো অবলুপ্তির পথে অগ্রসর হবে। 
কলেজ ছাত্রী

 অন্তরা মিদ্যা
বর্তমানে সমস্ত স্কুল-কলেজে ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী জানুয়ারি মাসে নতুন শ্রেণি শুরু হয় এবং ডিসেম্বরে বর্ষ শেষ হয়। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখার জন্য ভারতেও ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী সাল তারিখ নির্ধারণ করা হয়। বিভিন্ন মনীষীদের জন্মদিবসও ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী পালন করা হয়। তবে অন্যান্য অঞ্চলের মানুষের মতো বাঙালিরা যদি আঞ্চলিক ভাষাকে প্রাধান্য দিত, তাহলে হয়তো বাংলা ক্যালেন্ডারের বেহাল অবস্থা হতো না। বর্তমানে শিশুরা যেমন মাতৃদুগ্ধ ছাড়া বাইরের প্যাকেটজাত খাবারে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে তেমনই বাঙালিরাও বাংলা ভাষা ছেড়ে ইংরেজিতেই বেশি অভ্যস্ত। এতে শুধুমাত্র বাঙালিরই দোষ, তা নয়। কারণ বাংলা ভাষা এখন ব্যবহৃত হয় সীমাবদ্ধ কয়েকটি অঞ্চলে, বাইরের যে কোনও কর্মসূত্রে ইংরেজি ভাষারই প্রাধান্য লক্ষ্যণীয়। তাই বাঙালিরা আজ সাল তারিখ নির্ধারণের জন্য ইংরেজি ক্যালেন্ডারেরই বেশি সাহায্য নেন। 
দশম শ্রেণির ছাত্রী

 বিজন মজুমদার
দু’একটা বিষয় ছাড়া জীবনের টাইম-টেবিলে বাংলা ক্যালেন্ডারের কোনও ভূমিকাই নেই বাঙালির কাছে। ইংরেজি আন্তর্জাতিক ভাষা। সুতরাং বিশ্ব নাগরিক হওয়ার ক্ষেত্রে ইংরেজি ক্যালেন্ডারের অপরিসীম ভূমিকা। সারা বছরের কর্মসূচি লিপিবদ্ধ হয় ইংরেজি ক্যালেন্ডারের সূচি মেনে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার সূচি, ছুটির তালিকা সবই দেওয়া হয় ইংরেজি ক্যালেন্ডার মেনে। সুতরাং চলমান জীবনের সারণিতে যেখানে বাংলা তারিখের কোনও ভূমিকা নেই, সেখানে বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব তো কমে যাবেই। পয়লা বৈশাখ, পৌষপার্বণ, চৈত্র সংক্রান্তি, পঁচিশে বৈশাখ, বিয়ের তারিখ নির্বাচন সহ কয়েকটি বিষয় ছাড়া বাংলা ক্যালেন্ডার কেউ মনে রাখে না।
শিক্ষক 

 অগ্নিদীপা বন্দ্যোপাধ্যায়
বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব সত্যিই বাঙালির কাছে ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে। এটা বোঝা যাবে ক্যালেন্ডার ছাপানোর প্রেসগুলিতে গেলে। কলেজ স্ট্রিটের বহু ছাপাখানায় আগে নববর্ষের সময়টায় নাওয়া-খাওয়ারও সময় মিলত না। এখন ছাপাখানাগুলো প্রায় মাছি তাড়াচ্ছে। কারণ এই ডিজিটাইজেশনের যুগে বাংলা ক্যালেন্ডারের সেরকম চাহিদা নেই। মোবাইলেই দিনক্ষণ দেখে নেওয়া যাচ্ছে। বাড়িতে বা দোকানেও সেভাবে বাংলা ক্যালেন্ডার ঝুলতে দেখা যায় না। অনেক ইংরেজি ক্যালেন্ডারে আজকাল বাংলা বর্ষের তারিখ উল্লেখ থাকে। অমাবস্যা, পূর্ণিমা, দ্বাদশী, একাদশীর মতো তিথি এবং পুজোর দিনক্ষণ  যাঁদের জানা প্রয়োজন, তাঁরা সেখান থেকে জেনে নিচ্ছেন। এতে বাংলা ক্যালেন্ডারের  প্রয়োজনীয়তা তলানিতে।  
শিক্ষিকা

বিপক্ষে

 পিন্টু দেওয়াশী
বর্তমান ডিজিটাল দুনিয়াতেও বাঙালির কাছে বাংলা ক্যালেন্ডার সমান গুরুত্বপূর্ণ ও প্রাসঙ্গিক। বাঙালি এখনও যে কোনও শুভ অনুষ্ঠান, যেমন বিবাহ, গৃহপ্রবেশ, অন্নপ্রাশন, উপনয়নের দিন নির্ধারণ করে বাংলা ক্যালেন্ডার দেখেই। পৌষ বা চৈত্র সংক্রান্তিও বাংলা মাস নির্ভর। বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ তথা বিভিন্ন পূজাপার্বণের দিনক্ষণ ও নির্ঘণ্ট নির্ধারিত হয় বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ীই। বাঙালির কাছে বাংলা ক্যালেন্ডার শুধুমাত্র কতগুলি তারিখ নয়। বাঙালির ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, আবেগ ও অস্তিত্বও জড়িয়ে আছে। তাই যতদিন বাঙালি থাকবে ততদিন বাংলা ক্যালেন্ডার স্বমহিমায় বিরাজ করবে।
সহকারী শিক্ষক

সোহিনী রায়চৌধুরী
বৈশাখের শুরু মানেই নববর্ষ, হালখাতা, মিষ্টিমুখ। আর রংবেরঙের বাংলা ক্যালেন্ডার। এই সবকিছু ঘিরেই বাঙালির  নস্টালজিয়া। মানুষের পছন্দ বদলেছে, চাহিদা নয়। বিশ্বায়নের যুগে মধ্যবিত্ত বাঙালির অন্দরমহলে পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। তা বলে বাংলা ক্যালেন্ডার বিলুপ্তির পথে যায়নি। অফসেটে নানা ডিজাইনে আরও আকর্ষণীয় করে সাজানো হচ্ছে ক্যালেন্ডার। এখন তো ই-ক্যালেন্ডারেরও যুগ! মোবাইল দেখেও বাংলা তারিখ, একাদশী, দ্বাদশী, অমাবস্যা, পূর্ণিমা, নীল ষষ্ঠীর  মতো বিশেষ দিনক্ষণ জানা যায়। হোক না তার ভোলবদল, তবুও তো ক্যালেন্ডার! অনেক অভিভাবক  বলেন যে তাদের ছেলেমেয়ের ‘বাংলাটা ঠিক আসে না।’ তাই বাংলা ক্যালেন্ডারও ঠিক করে দেখতে পারে না! অথচ  আমারই এক ছাত্র বাংলা তারিখ, মাস, বছর সম্পর্কে আগ্রহ দেখিয়েছিল বাংলা ক্লাসে! হোক না ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা,  তাই বলে বাংলা খাতায় ইংরেজি তারিখ লিখব কেন? ছোট্ট ছাত্রটির ভাবনা ছোট্ট নয়! বাংলা ভাষার প্রতি  তার এই ভালোবাসাই আমাদের ভাবতে শেখায়। বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব  এত সহজে হারাতে পারে না, হারাবেও না! 
শিক্ষিকা

 সৈয়দ সাদিক ইকবাল
বাংলা বছরের গুরুত্ব অপরিসীম বাঙালির জীবনে। এখনও গ্রাম অঞ্চলে সাধারণ মানুষ বাংলা মাসের উপর নির্ভর করে চাষাবাদ করেন। বাংলা কোন মাসে কোন বীজ বপন করতে হবে, তার হিসেব থাকে। শীতের শুরু কখন, তার হিসেব থাকে বাংলা মাসের উপর। চৈত্র সেলের বাজার, পহেলা বৈশাখে বাড়িতে ভূরিভোজ। নবান্ন উৎসবে বাড়ির পাশের মুদির দোকানের হালখাতা। সবই বাংলা মাসের উপর নির্ভর। গৃহপ্রবেশ থেকে বিবাহ, সব শুভ কাজ বাঙালি বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ঠিক করে। দৈনিক সংবাদপত্র থেকে শুরু করে পূজা সংখ্যায় বাংলা সন লেখা থাকে। তবে আরও বেশি করে বাংলা ক্যালেন্ডার পৌঁছে দেওয়া দরকার। 
রাজ্য সরকারি কর্মচারী 

 সায়ন তালুকদার
বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই ১ বৈশাখ, ২৫ বৈশাখ, ২২ শ্রাবণ খুব বেশি হলে ১১ জ্যৈষ্ঠ বা ৭ পৌষ দিনগুলির কথা জানে, আবার অনেকে উদাসীন। তাতে ক্যালেন্ডার তার প্রয়োজনীয়তা খোয়াবে না। ইংরেজি ক্যালেন্ডারে বিবাহ, উপনয়ন, গৃহপ্রবেশ প্রভৃতি শুভ দিন সবসময় উল্লেখ থাকে না। পাঁজি দেখার অভ্যাস সকলের নেই। সেক্ষেত্রে বাংলা ক্যালেন্ডারই ভরসা। অনেকের বাড়িতেই দিদিমা, ঠাকুরমা রয়েছেন। তাঁরা পূর্ণিমা, অমাবস্যা, একাদশীর ব্রত মেনে চলেন। ইংরেজি ক্যালেন্ডারে এসব পর্যাপ্ত এবং সুষ্ঠু হালহকিকত কোথায়? হালখাতার অনুষ্ঠানে আজও মিষ্টির বাক্সের সঙ্গে বাংলা ক্যালেন্ডার দেওয়ার চল অটুট। বাঙালির কাছে বাংলা ক্যালেন্ডার অতীতে যেমন আদর পেয়ে এসেছে, ভবিষ্যতেও তার ঘাটতি হবে না।
গণিত স্নাতকোত্তরে পাঠরত, 
কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়
13th  April, 2024
চৈত্র সেলের একাল সেকাল

বৈশাখ পয়লার আগে স্মৃতি রোমন্থনে অম্লানকুসুম চক্রবর্তী। 
  বিশদ

13th  April, 2024
স্বামীর অবর্তমানে শ্বশুরবাড়িতে স্ত্রীর অধিকার

বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে আইনি দিক খতিয়ে দেখলেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

06th  April, 2024
চাবুক হাতে আগুনে মেয়ে

১৯৩০-এর ৬ এপ্রিল সমাপন হয় ডান্ডি অভিযান। লবণ সত্যাগ্রহের সেই পদযাত্রার হাত ধরেই আসে আইন অমান্য। বিপ্লবীরক্ত চলকে ওঠে দেশ জুড়ে। তেমনই এক নেত্রী কটকের বিমলপ্রতিভা দেবী। আমরা তাঁকে ভুলতে বসলেও ভোলেনি ইতিহাস। লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
  বিশদ

06th  April, 2024
বিশ্বজয়ের দৌড়ে বাঙালি কন্যে

‘স্ট্রাগল’ শব্দটার সঙ্গে ছোট থেকে পরিচয় বিদিশা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মেয়ে হিসেবে জন্মের পর থেকেই লড়াই শুরু হয়ে গিয়েছে, একথা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর মা। কলকাতায় স্নাতকোত্তর পর্যন্ত পড়াশোনা করা বিদিশা এমন পরিবারে বড় হয়েছেন, যেখানে চাকরি করাটাই ছিল সাফল্য! বিশদ

06th  April, 2024
ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা সাবিত্রী 

যিনি রাঁধেন, তিনি চুলও বাঁধেন। সাবিত্রী জিন্দাল এই উপমার আদর্শ উদাহরণ। ফোর্বসের প্রকাশিত তালিকায় ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা সাবিত্রী। তাঁর বর্তমান সম্পত্তির পরিমাণ ৩৫৫০ কোটি মার্কিন ডলার। বিশদ

06th  April, 2024
স্বেচ্ছামৃত্যুর আবেদনে ডাচ তরুণী

জোরায়া টের বেকের বয়স ২৮। নেদারল্যান্ডসের একটি ছোট গ্রামে থাকেন। এই ডাচ তরুণী আইনের সাহায্য নিয়ে নিজের জীবন শেষ করে দিতে ইচ্ছুক। এমন খবর শিরোনামে আসতেই জোরায়াকে নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে নানা মহলে। বিশদ

06th  April, 2024
তর্ক-বিতর্ক: বাচ্চার মোবাইল আসক্তির জন্য

চলছে নতুন বিভাগ ‘তর্ক বিতর্ক’। সন্তানের মোবাইল ব্যবহারের নেপথ্যে বাবা-মা। — এই মতের পক্ষে ও বিপক্ষে পাঠকদের মতামত বেছে নিয়েছি আমরা। পরের পর্বে আপনিও জানাতে পারেন আপনার মতামত। বিশদ

30th  March, 2024
স্টেথো গলায় দেশের প্রথম নারী

অখ্যাত গ্রামে ততোধিক অখ্যাত জীবন থেকে উঠে এসেছিলেন তিনি। স্বামীর উৎসাহ আর নিজের জেদ সম্বল করে নজির গড়লেন ডাঃ আনন্দীবাই গোপালরাও জোশি। দেশের প্রথম মহিলা ডাক্তার। কাল তাঁর জন্মদিন। ফিরে দেখলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

30th  March, 2024
আফগান মেয়েদের পাশে

আফগানিস্তানের বাসিন্দা সোলা মাহফুজের স্কুল যাওয়া বন্ধ হয়ে যায় ২০০৭ সালে। তখন যদিও তালিবানের শাসন নয়। তাঁর এখনও মনে পড়ে, একদল লোক বাড়ির দরজায় এসে বাবাকে শাসিয়ে গিয়েছিল মেয়েকে স্কুলে পাঠালে মুখে অ্যাসিড ঢেলে দেবে নয়তো অপহরণ করবে। বিশদ

30th  March, 2024
নারী উন্নয়নে চামির লড়াই

চামি মুর্মু। বয়স ৫২। ঝাড়খণ্ডের সরাইকেলা খারসাওয়ান জেলার বাসিন্দা। গত ৩৬ বছর ধরে সমাজকর্মী হিসেবে কাজ করছেন। আশপাশের প্রায় ৫০০ গ্রামে ২৮ লক্ষ গাছ লাগিয়েছেন তিনি। চলতি বছর পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হয়েছেন তিনি।  বিশদ

30th  March, 2024
আও খেলো মশান হোলি...

মথুরা, শান্তিনিকেতনের সঙ্গে বারাণসীর হোলিখেলার চরিত্রগত কোনও মিল নেই। কাশীতে শিব নিজেই চিতাভস্ম নিয়ে তাঁর অনুচরদের সঙ্গে হোলিখেলায় মেতে ওঠেন। লিখেছেন সন্দীপন বিশ্বাস।
বিশদ

23rd  March, 2024
খেয়াল থাক শিশুর শখে

সন্তানের পছন্দ ও শখকে উদ্ভট অভ্যেস ভাবছেন? ভুল করছেন না তো কোথাও? লিখেছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

23rd  March, 2024
বৃদ্ধ বাবা-মায়ের যত্নে এই প্রজন্ম উদাসীন

চলছে নতুন বিভাগ ‘তর্ক বিতর্ক’। বয়স্ক মা-বাবার খেয়াল রাখে না এখনকার প্রজন্ম— এই মতের পক্ষে ও বিপক্ষে পাঠকদের লেখা বেছে নিয়েছি আমরা। পরের পর্বে আপনিও জানাতে পারেন আপনার মতামত। বিশদ

16th  March, 2024
পরিবারের বাইরে পরিবারের ছায়া  

১৯৬৪ সাল থেকে কাজ করছে  স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘এসওএস চিলড্রেন্স ভিলেজেস ইন্ডিয়া’। এ বছর ৬০-এ পা সংস্থার। তার যাত্রাপথ নিয়ে সিইও সুমন্ত কর-এর সঙ্গে কথায় অন্বেষা দত্ত। বিশদ

16th  March, 2024
একনজরে
বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...

পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...

শহরজুড়ে ফ্লেক্স-ব্যানার। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের ধাক্কায় শহর মুড়েছে প্লাস্টিকের পতাকা এবং আরও কিছু প্লাস্টিকের তৈরি প্রচার সামগ্রীতে। ভোট মিটলে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। হয়ে ওঠে বর্জ্য। রাস্তার ধারে পড়ে থাকে। ...

আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: চেন্নাইকে ৮ উইকেটে হারাল লখনউ

11:30:00 PM

আইপিএল: ৮২ রানে আউট কেএল রাহুল, লখনউ ১৬১/২ (১৭.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

11:15:12 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট কুইন্টন ডিকক, লখনউ ১৩৪/১ (১৫ ওভার), টার্গেট ১৭৭

10:57:07 PM

আইপিএল: ৪১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডিককের, লখনউ ১২৩/০ (১৪.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

10:53:44 PM

আইপিএল: ৩১ বলে হাফসেঞ্চুরি কেএল রাহুলের, লখনউ ৯৮/০ (১০.৪ ওভার), টার্গেট ১৭৭

10:34:00 PM

আইপিএল: লখনউ ৫৪/০ (৬ ওভার), টার্গেট ১৭৭

10:13:07 PM