বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিছু আর্থ-সামাজিক কারণে হলুদ ধাতুর দাম ক্রমশ বাড়ছে। করোনার পর থেকেই সোনার দাম অস্বাভাবিক হারে চড়তে শুরু করেছিল। রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে তা আরও বাড়ে। তারপর কয়েক ধাপে দাম কমলেও ফের তা ঊর্ধ্বমুখী। চলতি মাসেই ৬৬ হাজার ৪৫০ টাকা ছুঁয়ে শহরে সর্বকালীন রেকর্ড গড়ে সোনা। তারপর দামের দোলাচল চলছিল। এদিন ফের তা আরও চড়ল।
স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা বলছেন, মধ্য প্রাচ্যের অর্থনৈতিক অস্থিরতা সোনার দাম বাড়ানোর জন্য অনেকটাই দাবি। স্বস্তির বিনিয়োগ হিসেবে সেক্ষত্রে সোনায় লগ্নিই শ্রেয় বলে মনে করছেন অনেকে। অন্যদিকে, ভারতের মতো অনেক উন্নয়নশীল দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক সোনা কিনছে বেশি করে। সেই তালিকায় রয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কও। সব মিলিয়ে বাড়ছে সোনার চাহিদা। তার সঙ্গে সম্প্রতি যোগ হয়েছে—ডলারের নিরিখে টাকার দামের পতন। এতে ঘরোয়া বাজারে সোনার দাম চড়ছে। অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক বাজারের নজর এখন রয়েছে আমেরিকার সুদ ঘোষণার দিকে। সুদের হার কী হবে, সেইদিকে তাকিয়ে শেয়ার বাজারেও অস্থির পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তাতে তুলনামূলক স্থিতিশীল বিনিয়োগ হিসেবে সোনায় ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা। তাতে সার্বিকভাবে চড়ছে সোনার দর।