গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
চেন্নাইয়ের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতার অভাব স্পষ্ট। শেষ পাঁচ ম্যাচের তিনটিতে হেরেছে হলুদ-ব্রিগেড। তার উপর চোটের জন্য পুরো টুর্নামেন্টে থেকেই ছিটকে গিয়েছেন দীপক চাহার ও মাথিশা পাথিরানা। অপর অভিজ্ঞ পেসার মুস্তাফিজুর রহমানও দেশে ফিরে গিয়েছেন। স্বাভাবিকভাবে চেন্নাইয়ের পেস বিভাগকে দুর্বল দেখাচ্ছে। এই অবস্থায় স্পিন বিভাগে রবীন্দ্র জাদেজা, মঈন আলি, মিচেল স্যান্টনারদের বাড়তি দায়িত্ব নিতে হবে। চেন্নাইয়ের ব্যাটিং অবশ্য বেশ শক্তিশালী। ক্যাপ্টেন ঋতুরাজ ব্যাট হাতে স্বপ্নের ফর্মে আছেন। ১১ ম্যাচে তাঁর সংগ্রহ ৫৪১ রান। ড্যারিল মিচেল, জাদেজারাও রানের মধ্যে আছেন। শেষ দিকে ঝড় তুলতে সক্ষম ধোনিও। তবে মিডল অর্ডারে শিবম দুবে শেষ দু’টি ম্যাচে খাতাই খুলতে পারেননি। গুজরাতের বিরুদ্ধে ফর্মে ফিরতে মুখিয়ে থাকবেন তিনি। পাশাপাশি পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে গত ম্যাচে দাগ কেটেছিলেন তরুণ সিমরজিত্ সিং। ধারাবাহিকভাবে ১৪০ কিমি প্রতি ঘণ্টায় বল করার পাশাপাশি দু’টি উইকেটও নিয়েছেন তিনি।
পক্ষান্তরে, শেষ পাঁচ ম্যাচের মাত্র একটিতে জিতেছে গুজরাত টাইটান্স। নেতৃত্বের ভারে ছন্দপতন ঘটেছে শুভমান গিলেরও। সাই সুদর্শন, শাহরুখ খান, ডেভিড মিলারও ভরসা জোগাতে ব্যর্থ। বোলিংয়ে ছন্নছাড়া দেখাচ্ছে মোহিত শর্মা, জস লিটলদের। তবে স্পিন বিভাগে আফগান জুটি রশিদ খান ও নূর আহমেদ নজর কাড়ছেন। তাঁদের কাঁধে ভর করেই ঘরের মাঠে সিএসকে-বধের স্বপ্ন দেখছে শুভমানের গুজরাত।