গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
টসে জিতে ব্যাটিং নিয়েই ভুলটা করেছিলেন লখনউ অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। শুরুতে ভুবনেশ্বর কুমারের সুইংয়ে পরাস্ত হন কুইন্টন ডি’কক (২)। তবে লখনউ শিবিরে জোর ধাক্কা লাগে অলরাউন্ডার মার্কাস স্টোইনিস ৩ রানে ডাগ-আউটে ফেরায়। দু’টি উইকেটই নেন ভুবি। টি-২০ মঞ্চে তাঁর কৃপণ বোলিং সত্যিই তারিফযোগ্য। ৪ ওভারে দিয়েছেন মাত্র ১২ রান। উইকেটে সেট হওয়ার পর কামিন্সের বলে লোকেশ রাহুল ২৯ রানে ধরা পড়েন নটরাজনের হাতে। তার উপর ক্রুণাল পান্ডিয়ার রান-আউট আরও চাপে ফেলে দেয় লখনউকে। একটা সময় তাদের স্কোর ছিল ১৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৭৩। দেড়শোও অসম্ভব মনে হচ্ছিল। কিন্তু নিকোলাস পুরান ও আয়ূষ বাদোনি ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে পাল্টা আক্রমণ হানেন বিপক্ষ শিবিরে। খাদের কিনারা থেকে দলকে টেনে তোলেন তাঁরা। পঞ্চম উইকেটে তাঁদের অপরাজিত ৯৯ রানের পার্টনারশিপই ৪ উইকেটে ১৬৫ রানে পৌঁছে দেয় লখনউকে। আয়ূষ বাদোনি ৩০ বলে ৫৫ ও নিকোলাস পুরান ২৬ বলে ৪৮ রানে অপরাজিত থাকেন। তাঁদের শেষদিকের ঝড়ে কামিন্সও ৪ ওভারে বিলিয়েছেন ৪৭ রান। আরও বেহাল অবস্থা নটরাজনের (৫০-০)। জয়দেব উনাদকাটকে (২ ওভারে ১৯) কেনই যে প্রথম দলে রাখা হয়েছিল, তা বোধগম্য হয়নি। শেষ সাত ওভারে ৯০ রান যোগ করে লখনউ। অর্ধশতরান পূর্ণ করতে বাদোনির লেগেছে ২৮ বল। তিনি হাঁকিয়েছেন ৯টি চার। আর পুরান সহজাত ভঙ্গিতে ব্যাট করেছেন। ৬টি বাউন্ডারির পাশাপাশি ১ ওভার বাউন্ডারিও মেরেছেন। তবে শেষ পর্যন্ত ট্রাভিস-অভিষেকের ব্যাটিং তাণ্ডবে ঢাকা পড়ে যায় বাকিদের পারফরম্যান্স।