পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
রবিবার চেন্নাই সুপার কিংসের কাছে ৭৮ রানে হেরেছে কমলা জার্সিধারীরা। ম্যাচ শেষে কামিন্স বলেছেন, ‘এই ঘরানায় বরাবরই বোলারদের শাসন করে ব্যাটাররা। তবে এবার দেখছি তা অন্য পর্যায়ে গিয়েছে। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য তাই বেশ কয়েকজন আগ্রাসী ব্যাটার প্রয়োজন। এখানে বল সুইং হচ্ছে না। কোনও মুভমেন্ট নেই। পিচ থেকেও সাহায্য মিলছে না। এই অবস্থায় রক্ষণাত্মক বোলিংই সেরা পন্থা হয়ে উঠছে। বোলারদের কাছে ব্যাপারটা খুবই চ্যালেঞ্জের।’ অজি তারকা আরও বলেন, এখন ২৭০-২৮০ রানের পুঁজি নিয়ে কোনও বোলার ওভারে ওভারপ্রতি ৯ রান দিলে সেটাই ম্যাচ-উইনিং পারফরম্যান্স হিসেবে গণ্য হবে। মহেন্দ্র সিং ধোনিদের বিরুদ্ধে কেন ছন্দে দেখা গেল না হায়দরাবাদকে? কামিন্সের জবাব, ‘রান তাড়া করার সময় একটা পর্বে ভালো জায়গায় ছিলাম। কিন্তু তারপর খেই হারিয়ে ফেলি।’
আইপিএলের চলতি আসরে বোলারদের অসহায়তা নিয়ে সরব মহম্মদ সিরাজও। আরসিবি’র পেসারটি বলেছেন, ‘ক্রিকেট এখন অনেকটাই বদলে গিয়েছে। ঘনঘন ২৫০-২৬০ রান উঠছে টি-২০ ম্যাচে। আগে যা ভাবাই যেত না। বোলারদের জন্য কোনও সাহায্যই নেই। মাঠ ছোট, উইকেটও পাটা। মিলছে না সুইং। বোলারদের মার খাওয়া ছাড়া উপায় নেই।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘এই অবস্থায় নিজের উপর বিশ্বাস রাখা জরুরি। জীবনে আমি প্রচুর ওঠা-পড়া দেখেছি। তাই একটা-দুটো ম্যাচে মার খেলেও ভেঙে পড়ি না। কামব্যাকের চেষ্টা করি। এবারের আইপিএলেও খুব খারাপ বল করিনি। সত্যি বলতে কী, ইদানীং কালে টি-২০ ক্রিকেটে চার ওভারে ৪০ রান দেওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়।’