বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
চার দশকের পদক খরা কাটিয়ে গত টোকিও ওলিম্পিকসে ব্রোঞ্জ পান শ্রীজেশ, হরমনপ্রীতরা। প্যারিসেও ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে মরিয়া ফুলটন। প্রস্তুতির অঙ্গ হিসাবে শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলতে চান তিনি। অজিদের বিরুদ্ধে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ সেই ভাবনার ফসল। কিন্তু কট্টর সমর্থকও বোধহয় এই ফল আশা করেননি। আগের চারটি ম্যাচেই ডাহা ফেল করে দলের রক্ষণ। শেষ দুই কোয়ার্টারে ফিটনেসের অভাবও প্রকট। মুখরক্ষায় মরিয়া ফুলটন শনিবার দলে আটটি পরিবর্তন করেন। তাতেও ব্যর্থতার ছবি পাল্টায়নি। এদিন হরমনপ্রীতের গোলে লিডও নেয় দল। কিন্তু ক্যাঙারুর দেশকে সমতায় ফেরান সেই অভিজ্ঞ হেওয়ার্ড। তৃতীয় কোয়ার্টারে কাই উইলিয়ট ও টিম ব্র্যান্ড লক্ষ্যভেদ করে ৩-১ ব্যবধান গড়ে দেন। শেষদিকে ববি সিং ৩-২ করলেও ততক্ষণে বড্ড দেরি হয়ে গিয়েছে। ফুলটনও বুঝেছেন যে, এই পারফরম্যান্স করে ওলিম্পিকসে পদকের আশা করা স্রেফ দিবাস্বপ্ন। উন্নতি করতে হলে আরও কাঠখড় পোড়াতে হবে।