যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, মন্তেশ্বর থানার কুসুমগ্রামের সানাপাড়ার বাসিন্দা ফরজ আলি শেখের মেয়ে চামেলি বেগমের সঙ্গে নুরুলের বিয়ে হয়েছিল। তাদের একটি ৩ বছর ১ মাসের ছেলে রয়েছে। বিয়েতে চাহিদামতো পণ দেওয়া হয়েছিল। তা সত্ত্বেও বিয়ের কিছুদিন পর থেকে শ্বশুরবাড়িতে চামেলির উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু হয়। গত ৫ এপ্রিল তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয়। কাঠ দিয়ে তাঁকে পেটানো হয়। পাড়া-প্রতিবেশীরা এসে তাঁকে উদ্ধার করেন। বিষয়টি জানতে পেরে মা ও দিদি চামেলির শ্বশুরবাড়িতে আসেন। তাঁদেরও মারধর করা হয়। চামেলি ও তাঁর ছেলেকে নিয়ে কোনওরকমে তাঁরা কুসুমগ্রামে ফেরেন। চামেলিকে মন্তেশ্বর ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করার পরামর্শ দেন চিকিৎসক। বর্ধমানে আনার সময় পথে মারা যান চামেলি(২৭)। ঘটনার বিষয়ে তাঁর বাবা মন্তেশ্বর থানার অভিযোগ দায়ের করেন। পরে, দেওয়ানদিঘি থানাতেও অভিযোগ দায়ের হয়। তার ভিত্তিতে বধূ নির্যাতন ও পণের কারণে মৃত্যুর ধারায় মামলা রুজু হয়েছে। একই ধারায় মন্তেশ্বর থানাতেও মামলা হয়। দু’টি মামলা একত্রিত করার জন্য এদিন নির্দেশ দিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত সিজেএম।
যুবককে মারধর করে মেরে ফেলার চেষ্টার অভিযোগে দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে রায়না থানার পুলিস। ধৃতদের নাম রাহুল আদক ও বিজয় মালিক। রায়না থানার দক্ষিণ সেহারা গ্রামে তাদের বাড়ি। বৃহস্পতিবার ভোররাতে বাড়ি থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিস জানিয়েছে, দক্ষিণ সেহারা গ্রামের বিকাশ রায় মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ খাওয়া-দাওয়া সেরে গ্রামের ভীম কালীতলায় যান। সেখানে রাহুল, বিজয় সহ কয়েকজন তাঁকে কটু কথা বলে। তিনি তার প্রতিবাদ করেন। সেজন্য তাঁকে মারধর করা হয়। ঠেলে ফেলে দেওয়া হয়। ডাকাত সন্দেহে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে বর্ধমান থানার পুলিস। ধৃতদের নাম শেখ রাজু ও শেখ মোর্তাজা। বর্ধমান থানার হটুদেওয়ান পিরতলা এলাকায় তাদের বাড়ি। বৃহস্পতিবার ভোররাতে জাতীয় সড়কে লাকুর্ডি ব্রিজ এলাকায় সন্দেহজনকভাবে ঘোরাঘুরির সময় তাদের ধরে পুলিস।