যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
সংবাদদাতা, বহরমপুর: সোমবার বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের তিন বিধানসভায় দিনভর প্রচার করলেন কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী। সকালে বেলডাঙায়, দুপুরে রণগ্রাম হিজলে রোড শো করেন। বিকেলে পুরন্দরপুরে পথসভা সারেন। দিনের শেষে নিজের শহর বহরমপুরের খাগড়ায় পথসভা থেকে তৃণমূল ও বিজেপিকে আক্রমণ শানান। নির্বাচনী লড়াইয়ে দু’দলই ধর্মীয় বিভাজনের তাস খেলছে বলে অভিযোগ তোলেন কংগ্রেস প্রার্থী।
বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফের সমর্থনে ১ মে কান্দিতে জনসভায় করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপি প্রার্থী নির্মল সাহার সমর্থনে কান্দিতে জনসভা করে গিয়েছেন মিঠুন চক্রবর্তী। রবিবার বড়ঞায় জনসভা করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। বাম সমর্থকদের সঙ্গে একাই সাতটি বিধানসভায় প্রচার চালাচ্ছেন অধীর চৌধুরী।
সোমবার সকালে লাল রঙের হুডখোলা গাড়িতে বেলডাঙা বিধানসভা চষে বেড়ালেন অধীর। মিছিলে ছিল বাইক বাহিনী ও প্রচুর ঢাক। মাঝে মধ্যেই হুডখোলা গাড়ি থামিয়ে ভোটারদের সঙ্গে হাত মেলান ও কথা বলেন। বেলা গড়াতেই হুডখোলা গাড়ি ভাগীরথী পার হয়ে কান্দি বিধানসভার রণগ্রামে এসে থামে। সেখান থেকে হিজলের বিস্তীর্ণ এলাকায় প্রচার করেন। পুরন্দরপুরে একটি পথসভা করেন। সব শেষে বহরমপুরের খগড়া চৌরাস্তায় পথসভা করে সোমবারের প্রচারে ইতি টানেন।
অধীরবাবু বলেন, তৃণমূল-বিজেপি ধর্মীয় বিভাজনের তাস খেলছে। সন্ত্রাস, বুথ দখল করার চেষ্টা করবে। আমি কথা দিচ্ছি, এবার বহরমপুরে সব ভোটার নিজের ভোট নিজেই দেবেন। কোথাও বুথ দখল বা সন্ত্রাস হতে দেব না। তৃণমূল ভোট লুট করতে পারলে রাজনীতি থেকে অবসর নেব।
বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফের সমর্থনে ১ মে কান্দিতে জনসভায় করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপি প্রার্থী নির্মল সাহার সমর্থনে কান্দিতে জনসভা করে গিয়েছেন মিঠুন চক্রবর্তী। রবিবার বড়ঞায় জনসভা করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। বাম সমর্থকদের সঙ্গে একাই সাতটি বিধানসভায় প্রচার চালাচ্ছেন অধীর চৌধুরী।
সোমবার সকালে লাল রঙের হুডখোলা গাড়িতে বেলডাঙা বিধানসভা চষে বেড়ালেন অধীর। মিছিলে ছিল বাইক বাহিনী ও প্রচুর ঢাক। মাঝে মধ্যেই হুডখোলা গাড়ি থামিয়ে ভোটারদের সঙ্গে হাত মেলান ও কথা বলেন। বেলা গড়াতেই হুডখোলা গাড়ি ভাগীরথী পার হয়ে কান্দি বিধানসভার রণগ্রামে এসে থামে। সেখান থেকে হিজলের বিস্তীর্ণ এলাকায় প্রচার করেন। পুরন্দরপুরে একটি পথসভা করেন। সব শেষে বহরমপুরের খগড়া চৌরাস্তায় পথসভা করে সোমবারের প্রচারে ইতি টানেন।
অধীরবাবু বলেন, তৃণমূল-বিজেপি ধর্মীয় বিভাজনের তাস খেলছে। সন্ত্রাস, বুথ দখল করার চেষ্টা করবে। আমি কথা দিচ্ছি, এবার বহরমপুরে সব ভোটার নিজের ভোট নিজেই দেবেন। কোথাও বুথ দখল বা সন্ত্রাস হতে দেব না। তৃণমূল ভোট লুট করতে পারলে রাজনীতি থেকে অবসর নেব।
