একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
আজিজুল এলাকায় তৃণমূলের দাপুটে নেতা হিসেবে পরিচিত। দলীয় নির্দেশ উপেক্ষা করে গত পুরসভা ভোটে ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে নির্দল প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ান। দল ছ’বছরের জন্য তাঁকে সাসপেন্ড করে। পুর ভোটেও তৃণমূল প্রার্থী সমীর ভাণ্ডারীর কাছে পরাজিত হন। পরাজয়ের পর বেশ কিছুদিন এলাকাছাড়া ছিলেন। ভোটের মুখে তাঁর দলে ফেরাকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও শহর তৃণমূল কংগ্রেসের একাংশ এই নেতার দলে ফেরাকে ভালো চোখে দেখছে না। আরামবাগ শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি প্রদীপ সিংহরায় বলেন, দলের নির্দেশ মেনেই ওই নেতাকে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। উনি ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব সামলাবেন। এছাড়াও আর ৮৯ জনকে দলে ফেরানো হয়। এর ফলে দল আরও শক্তিশালী হবে।
আজিজুল হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল করছি। গত পুরসভা ভোটে নির্দল প্রার্থী হয়ে ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। পরবর্তীতে দলের কাছে ভুল স্বীকার করি। দল ফিরিয়ে নেওয়ায় ভালো লাগছে। পর্যবেক্ষক হিসেবে ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সেই দায়িত্ব সততার সঙ্গে পালন করব। দলীয় কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে ইতিমধ্যেই ভোট প্রচারে নেমে পড়েছি।
পুরসভার চেয়ারম্যান সমীর ভাণ্ডারী বলেন, দল ওই নেতার বিরুদ্ধে এখনও সাসপেনশন তোলেনি। তারপরেও স্থানীয় নেতৃত্বের একাংশ কীভাবে তাকে দলে ফেরাল, তা বুঝতে পারছি না।