রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এদিকে, সময়মতো জল না খাওয়ার ফলে মাঝেমধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ত অনেকে। ওয়াটার বেল চালু হওয়ায় পড়ুয়াদের মধ্যে জল খাওয়ার ব্যাপারে দারুণ উৎসাহ তৈরি হয়েছে। যারা এতদিন বাড়ি থেকে স্কুলে জল নিয়ে আসত না, তারাও জলের বোতল নিয়ে আসছে। এখন একটাই লক্ষ্য, স্কুলে ওয়াটার পিউরিফায়ার বসানো। কারণ, বর্তমানে সাব মার্সিবল দিয়ে তোলা জলই খেতে হয় স্কুলে। পূর্ব মেদিনীপুরের বিভিন্ন স্কুলে ওয়াটার বেল চালুর ব্যাপারে এগিয়ে এসেছে সমাজসেবী সংগঠন ‘আত্মজন পরিবার’। সংগঠনের তরফে কৃষ্ণেন্দু ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, যেসব স্কুলে পরিস্রুত পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই, সেখানে প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো তৈরি করে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে যেসব স্কুল ওয়াটার বেল চালু করছে, তাদের স্মারক উপহার দিয়ে উৎসাহিত করা হচ্ছে।