ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
মৃতের কাকা অনিল সোরেন বলেন, দাদার তিন মেয়ে। তার মধ্যে অঞ্জলি বড়। ওর দুই বোন স্কুলে পড়াশোনা করে। অঞ্জলি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষে পড়ত। পড়াশোনায় ভালো ছিল। পরিবারের বড় মেয়ে হওয়ায় সংসারের অনেক দায় দায়িত্ব সে পালন করত। বড় দিদি হওয়ায় বোনেদের পড়াশোনার ব্যাপারেও সে খেয়াল রাখত। নিজেদের কোনও ফোনও ছিল না। বাড়িতে একটিই মাত্র ফোন রয়েছে। সেটি বাড়ির সকলেই ব্যবহার করে। তাই প্রণয় ঘটিত কোনও কারণও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ১ বৈশাখ উপলক্ষ্যে বাড়িতে মাংস রান্না হয়েছিল। অঞ্জলি নিজেই রান্না করে। তার দিনমজুর বাবা বিকেলে মাঠ থেকে ফেরেন। তারপর বাবা ও বোনেদের খেতে দিয়ে তেল সাবান নিয়ে অঞ্জলি বাড়ির পিছনে বাথরুমে ঢোকে। ওর মা মাঠে গোরু চরিয়ে ফিরে মেয়েকে দেখতে না পেয়ে খোঁজ খবর শুরু করেন। বাথরুমের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ থাকায় অনেক ডাকাডাকি করেও সাড়া পাওয়া যায়নি। তারপরেই দরজা ভেঙে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।
তালডাংরার গ্রামে যুবক আত্মঘাতী: পারিবারিক অশান্তির কারণে তালডাংরার নুনচটি গ্রামে এক যুবক গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হন। মৃতের নাম এমপি মাণ্ডি(৩৮)। পুলিস জানিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে মাঠের মধ্যে গাছে তাঁকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়। তড়িঘড়ি বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। পারিবারিক অশান্তির কারণে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে পুলিস অনুমান করছে।
ওন্দায় গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী প্রৌঢ়: পারিবারিক অশান্তির কারণে ওন্দার সুরমানগরের এক প্রৌঢ় গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হন। মৃতের নাম সমীর বাগদি(৫৮)। পুলিস জানিয়েছে, রবিবার রাতে বাড়িতে তাঁকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়। বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।