উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
অভিভাবকদের সূত্রে জানা গিয়েছে, স্কুলের শৌচাগারে পড়ে গিয়ে ছাত্রটি গুরুতরভাবে জখম হয়। তাকে মাটিগাড়ার একটি নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে জানায়। পরে পুলিস মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। বাগডোগরা থানার পুলিস মৃত পড়ুয়ার অভিভাবক সহ স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। পুলিস চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছে, ছাত্রটির মৃগী রোগ ছিল। তবে, তার মৃত্যুর সঙ্গে সেই রোগের কোনও সম্পর্ক আছে, নাকি দুর্ঘটনার পরিণতি তা ময়না তদন্তের রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত স্পষ্ট করে কিছু বলা যাবে না।
স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন স্কুলের টিফিন টাইমে শৌচাগারে ওই ছাত্রটিকে তার সহপাঠীরা খেলার ছলে ধাক্কা দেয়। এতে ওই পড়ুয়া পড়ে যায়। পুলিস ওই স্কুলের সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করেছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, ছেলেটি খেলছিল। পরে দেখা যায়, শৌচাগারের মেঝেতে সে পড়ে আছে। গোটা বিষয়টি জানতে এদিন ওই স্কুলের প্রিন্সিপালের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিসের ডিসিপি (পশ্চিম) অতুল বিশ্বনাথন বলেন, একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত আমরা শুরু করেছি। তবে রাত পর্যন্ত কোনও অভিযোগ জমা হয়নি। স্কুলের সিসিটিভির ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।