পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
একইসঙ্গে রুচিরার বক্তব্য, ‘আমরা ওই প্রতিনিধিকে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য এবং কূটনীতির মূল নীতিগুলিকে মেনে চলার জন্য উত্সাহ দেব। আর তা না হলে একটি দেশকে প্রশ্ন করা কি খুব বেশি হবে যাদের রেকর্ড সবক্ষেত্রেই সন্দেহজনক?’ শান্তির সংস্কৃতি ও সমস্ত ধর্মের মূল বক্তব্যের বিপরীত দিকে সন্ত্রাসবাদ দাঁড়িয়ে রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। শান্তির সংস্কৃতি গড়ে তুলতে ও বিশ্বকে একটি ঐক্যবদ্ধ পরিবার হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সমস্ত সদস্য দেশগুলিকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে বলেও জানান রুচিরা।
বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে যেভাবে যুদ্ধ ও ভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়ছে, তা নিয়েও রাষ্ট্রসঙ্ঘের মঞ্চে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। রুচিরা বলেন, ‘ধর্ম ও নিজস্ব বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে যেভাবে অসহিষ্ণুতা, বৈষম্য ও হিংসা বাড়ছে, সেদিকেও আমাদের নজর দিতে হবে।’ মন্দির, মসজিদ, চার্চ, গুরুদ্বার, সিনাগগের মতো পবিত্র জায়গায় যেভাবে হামলা বাড়ছে, তাও উদ্বেগজনক বলে মন্তব্য করেন তিনি। এই প্রসঙ্গে মহাত্মা গান্ধীর অহিংসা নীতির প্রসঙ্গও তুলে ধরেন তিনি।