বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ জানাচ্ছে, এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মুইজ্জুর এই জয় আগামী দিনে ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে আরও বড়সড় চিড় ধরাতে চলেছে। নিজের ভারত বিরোধী অবস্থান স্পষ্ট করেই গতবার ক্ষমতায় আসেন মুইজ্জু। ক্ষমতায় ফিরেই প্রতিশ্রুতি কার্যকর করতে উদ্যোগী হন তিনি। ধাপে ধাপে দ্বীপ রাষ্ট্র থেকে ভারতীয় সেনা সরিয়ে ফেলা হয়। একইসঙ্গে চীনের সঙ্গে নৈকট্য বাড়িয়ে চলেছে মুইজ্জু সরকার। বিরোধীরা এ নিয়ে কড়া অবস্থান নিয়েছে। অবশ্য এরই মধ্যে ভারতের সাম্প্রতিক আর্থিক সহায়তায় সন্তোষ প্রকাশ করেন মুইজ্জু। বলেন, ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক চিরদিনই ভালো থাকবে। যদিও সকলেই জানেন তিনি কট্টর ভারত বিরোধী। আর তাঁর এই অবস্থানকে যে মালদ্বীপবাসী সমর্থনই করলেন, নির্বাচনের ফলাফলে অন্তত সেটাই বলা যেতে পারে। ভারত নয়, চীন নৈকট্যের সরকারকেই বেছে নিলেন দ্বীপরাষ্ট্রের মানুষ।