গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
এদিন পুনের শ্রীরুরে এনসিপি প্রার্থী শিবরাজরাও আধালরাও পাতিলের সমর্থনে প্রচারে নেমেছিলেন অজিত। সেখানেই তিনি বলেন, ‘এনসিপি (এসপি) প্রধান শারদ পাওয়ারের ছেলে হলে আমি কি সুযোগ পেতাম না? অবশ্যই পেতাম। ওঁর ছেলে না হওয়ায় কোনও সুযোগ মেলেনি। এটা কেমন ন্যায়বিচার?’ তিনি আরও বলেন, ‘পাওয়ার সাহেব আমাদের কাছে দেবতুল্য। এবিষয় কোনও সন্দেহ নেই। কিন্তু ৮০ বছর বয়স হওয়ার পর নতুনদের সুযোগ করে দেওয়া উচিত। আমি নিজেই ৬০ বছর পেরিয়ে গিয়েছি। আমার কী সুযোগ পাওয়া উচিত নয়?’
অজিত শিবিরের দাবি, শারদও বিজেপির সঙ্গে হাত মেলানোর কথা ভেবেছিলেন। এই অভিযোগের জবাবে শারদ জানিয়েছেন, বিজেপির সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে ঠিকই। কিন্তু শেষপর্যন্ত তাদের সঙ্গে হাত না মেলানোর সিদ্ধান্তই নেওয়া হয়। এই বিষয়টি নিয়েও অজিত আক্রমণ শানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘বিজেপির সঙ্গে যাওয়ার ইচ্ছে না থাকলে দিল্লিতে গিয়ে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে ছ’বার বৈঠক কেন করা হলো? আমি ছাড়াও সেসব বৈঠকের সাক্ষী এনসিপি নেতা প্রফুল প্যাটেল। মহারাষ্টের উপ মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশও উপস্থিত ছিলেন সেখানে।’ অজিতের দাবি, মুম্বই ফেরার পর শিবসেনার সঙ্গে হাত মেলানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।