গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
কেন্দ্রের রিপোর্ট প্রসঙ্গে তেজস্বী এদিন প্রদানমন্ত্রী মোদিকে খোঁচা দেন। বিহারের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ২০২১ সালে জনগণনা হওয়ার কথা ছিল না? জনগণনা ছাড়াই আপনি সংখ্যা জেনে গেলেন? আপনি দেশের প্রধানমন্ত্রী। হিন্দু-মুসলিম ছেড়ে আসল ইস্যুগুলি নিয়ে কথা বলুন। উল্লেখ্য, কেন্দ্রের তরফে প্রকাশিত ইএসি-পিএম ওয়ার্কিং পেপারটির শিরোনাম, ‘শেয়ার অব রিলিজিয়াস মাইনরিটিজ: আ ক্রোস-কান্ট্রি অ্যানালিসিস (১৯৫০-২০১৫)’। সেখানে দাবি করা হয়েছে, ১৯৫০ সাল থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে দেশের মোট জনসংখ্যার নিরিখে হিন্দুদের শতকরা হার ৮৪.৬৮ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ৭৮.০৬ শতাংশ। মুসলিমদের শতকরা হার ৯.৮৪ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ১৪.০৯ শতাংশ। আর এই ইস্যুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবেই এদিন প্রধানমন্ত্রীকে তুলোধোনা করেন তেজস্বী। এই আরজেডি নেতার তোপ, বাড়তে থাকা বেকারত্ব, মুদ্রাস্ফীতি সহ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলিতে না প্রধানমন্ত্রী কথা বলবেন, না অন্য কোনও বিজেপি নেতা। বিহারের জন্য বিশেষ রাজ্যের মর্যাদার দাবি নিয়েও কোনও কথা বললেন না প্রধানমন্ত্রী। মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় সরকার শুধু সমাজে বিভাজনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা বিভাজনের শক্তিগুলিকে কোনওভাবেই সমাজে ফাটল তৈরি করতে দেব না।