গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
আমেথি ছেড়ে রায়বেরিলিতে প্রার্থী হওয়ায় বিজেপি প্রথম থেকেই বলে চলেছে, ভয়ে পালিয়েছেন রাহুল গান্ধী। আর রায়বেরিলির বিজেপি প্রার্থী দীনেশপ্রতাপ সিংও রাহুল গান্ধীকে বিন্দুমাত্র গুরুত্ব দিতে নারাজ। পাশাপাশি আমেথি নিয়ে তাঁর খোঁচা, কোনও স্থানীয় নেতাকে পেল না কংগ্রেস? প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর ক্লার্ককে টিকিট দিতে হল? পাশাপাশি বিজেপি প্রার্থীর দাবি, ২০১৯ সালে রায়বেরিলিতে সোনিয়া গান্ধী যত ভোটে জিতেছিলেন, এবার রাহুল তার বেশি ভোটে এই আসনে হারবেন। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে সিংকেই হারিয়েছিলেন সোনিয়া। তবে গতবার তাঁর জয়ের ব্যবধান ছিল পাঁচটি নির্বাচনের মধ্যে সবচেয়ে কম। ১ লক্ষ ৬৭ হাজার ভোটে জিতেছিলেন সোনিয়া।
জল্পনা সত্ত্বেও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী এবারও সরাসরি ভোটের লড়াই এড়িয়ে গিয়েছেন। নিজে প্রার্থী না হলেও তিনি রায়বেরিলি ও আমেথিতে দলের জয় নিশ্চিত করতে রীতিমতো ক্যাম্প করে পড়ে থাকছেন। যদিও দীনেশপ্রতাপ বিষয়টিতে গুরুত্ব দিতে নারাজ। বিজেপি প্রার্থীর পাল্টা দাবি, ২০২২ সালের বিধানসভা ভোটের সময়ও প্রিয়াঙ্কাকে একই ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল। একটা আসনেও দলকে জেতাতে পারেননি। সংবাদ মাধ্যম বিষয়টি ফলাও করে দেখাচ্ছে ঠিকই। তবে স্থানীয় মানুষের কাছে এর কোনও গুরুত্ব নেই। মানুষের আস্থা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপর। রায়বেরিলির মানুষও তার ব্যতিক্রম নন।