পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার নিখোঁজ হয়ে যান জেয়াকুমার। শুক্রবার তাঁর ছেলে পুলিসের দ্বারস্থ হন। পরদিন দগ্ধ অবস্থায় ওই নেতার দেহ মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। যদিও এটি খুন না আত্মহত্যার ঘটনা, সেই বিষয়ে এখনও কিছু জানানো হয়নি পুলিসের তরফে। তাঁর মৃতদেহের কাছ থেকে একটি সুইসাইড নোট পাওয়া গিয়েছে। বেশ কয়েকজন হেভিওয়েটের নাম উল্লেখ রয়েছে ওই নোটে। যেখানে জেয়াকুমার অভিযোগ করেছেন, তাঁকে ক্রমাগত ভয় দেখানো হচ্ছিল। পাশাপাশি তাঁর সঙ্গে আর্থিক প্রতারণা করা হয়েছিল বলেও উল্লেখ রয়েছে ওই চিঠিতে। সবদিক খতিয়ে দেখার জন্য পুলিসের তিনটি বিশেষ দল গঠিত হয়েছে।
এই আবহে রাজ্যের শাসক দল ডিএমকে-র দিকে আঙুল তুলেছে বিরোধী দল এআইএডিএমকে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা এআইএডিএমকে প্রধান কে পলানিস্বামীর অভিযোগ, রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। যতদ্রুত সম্ভব এই ঘটনার সঙ্গে যুক্তদের গ্রেপ্তার করা হোক। ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছে কংগ্রেস।