কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
উল্লেখ্য, ট্রাইবুনাল রায়ে জানিয়েছিল, পতঞ্জলি যোগপীঠ ট্রাস্ট আয়োজিত যোগ শিবিরগুলিতে প্রবেশ মূল্য নেওয়া হয়। যা ‘হেল্থ অ্যান্ড ফিটনেস সার্ভিস’-এর অধীনে পড়ে। তাই পরিষেবা কর দিতেই হবে। ট্রাইবুনাল স্পষ্ট করে জানিয়েছে, অনুদানের নামে ওই টাকা নেওয়া হলেও তা আদতে পরিষেবার জন্যই গ্রহণ করেছিল ট্রাস্ট। প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালের অক্টোবর মাস থেকে ২০১১ সলের মার্চ মাস পর্যন্ত পরিষেবা কর, জরিমানা ও সুদ সমেত প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকা জমা দিতে বলা হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে ট্রাইবুনালে যায় পতঞ্জলি। সেখানে সাড়া না পেয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল তারা। কিন্তু, সুপ্রিম কোর্ট থেকেও আপাতত তাদের খালি হাতেই ফিরতে হয়েছে। এমনিতেই ভুয়ো বিজ্ঞাপন মামলায় আদালতে কোণঠাসা অবস্থা রামদেব ও তাঁর সহযোগী আচার্য বালাকৃষ্ণের। ক্ষমা চেয়ে পার পাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু, তাতে সুপ্রিম কোর্টের মন গলেনি। ফলে বড়সড় শাস্তির খাড়া ঝুলছে তাঁদের ঘাড়ে। এরমধ্যে পরিষেবা কর নিয়ে সুপ্রিম রায়ে বিপত্তি আরও বাড়ল বলে মনে করা হচ্ছে। - ফাইল চিত্র