বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
২০২২-২৩ অর্থবর্ষে যাঁরা রোজগার করেছেন এবং কর মিটিয়েছেন, তাঁদের আয়কর দাখিল করার কথা ছিল ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে। কিন্তু বহু ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, যাঁরা কর মিটিয়েছেন, তাঁরা রিটার্ন জমা করেননি। নাগরিকদের একাংশের এই মনোভাব প্রতিবছরই ধরা পড়ে। এবার এখানেই ইতি টানতে চাইছে অয়কর দপ্তর। তারা বলছে, যাঁরা করযোগ্য আয় করেছেন অথবা যাঁদের থেকে উৎসমূলে কর কাটা হয়েছে, তাঁদের রিটার্ন দাখিল করা উচিত।
কিন্তু সেই কাজ করেননি দেশের প্রায় দু’কোটি করদাতা। তাঁদের যাতে রিটার্ন দাখিলের নিয়মের মধ্যে আনা যায়, তার জন্যই নোটিস ধরানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তবে সবাইকে সেই নোটিস ধরানো হবে কি না, তা নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। রিটার্ন জমা না-করার জন্য আইন অনুযায়ী জরিমানাও হতে পারে বলে জানিয়েছেন আয়কর দপ্তরের কর্তারা।
আয়কর বিভাগের কর্তারা বলছেন, বহু ক্ষেত্রে দেখা যায়, করদাতা হয়তো রিফান্ড পাবেন। অর্থাৎ তাঁর কাছ থেকে যে অঙ্কের আয়কর কেটে নেওয়া হয়েছে, বাস্তবে তাঁর করের অঙ্ক ততটা নয়। এই টাকা ফেরত পাওয়ার জন্যও রিটার্ন দাখিল করা জরুরি বলে মনে করছেন আয়কর দপ্তরের কর্তারা। তাঁদের বক্তব্য, রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা যত বাড়বে, আগামী দিনে কর আদায়ের পরিমাণও বাড়বে তত। তাই রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে আয়কর বিভাগ।