পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপি ৪৩৭ প্রার্থী নিয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নেমেছিল। ৩০৩ জন জয়ী হয়েছিলেন। গত বছর দলীয় সমীক্ষায় বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব টের পায় যে, রাজ্যে রাজ্যে বিভিন্ন লোকসভা কেন্দ্রে দলের এমপিদের ভাবমূর্তি ভালো নয়। বড় অংশের এমপিরা পাঁচ কিংবা দশ বছরে নিজেদের কেন্দ্রে কালেভদ্রে গিয়েছেন। আর তার প্রভাব এখন টের পাওয়া যাচ্ছে। বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব এ বছর ১২০ জন এমপিকে বাদ দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কিছু হেভিওয়েট নেতা আছেন। কিন্তু যাঁদের টিকিট দেওয়া হয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধেও ভোটারদের ক্ষোভ কম কিছু নয়। মধ্যপ্রদেশের চম্বল এলাকায়, মোরেনা, ভিন্দ, গুনায় বিজেপিকে স্থানীয় এমপির গো ব্যাক ধ্বনি শুনতে হয়েছে। একাধিক গ্রামে এবং জনপদে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে কালো পতাকা দেখানো হয়েছে। গণেশ সিং এবং ফগন সিং কুলস্ত্যেকে প্রশ্ন করা হয়েছে, ১০ বছর আপনাদের দেখা যায়নি কেন? রাজস্থানের পাঁচ জেলায় বিজেপি প্রার্থীদের বিভিন্ন গ্রামে প্রচার করতে গিয়ে ফিরে আসতে হয়েছে। কারণ, পদযাত্রা অথবা ছোট পথসভায় ভিড় ছিল না এবং এমনকী স্থানীয় বিজেপি নেতাকর্মীরাও অনেক ক্ষেত্রে অংশ নিতে আসেননি। তাদের অভিযোগ, রাজস্থানবাসী সব আসনে বিজেপিকে জয়ী করেছিল। কিন্তু সেই এমপিদের মধ্যে কয়েকজন লোকসভা কেন্দ্রে আসেননি। বিহার, উত্তরপ্রদেশ থেকে অভিযোগ এসেছে, দিল্লিতে এসে এমপির দেখা পাওয়া যায় না। এমনকী এমপি দেখাও করেন না। এই অভিযোগ আছড়ে পড়েছে সভা সমাবেশে। এতেই প্রমাদ গুনছে বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।