রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
মূর্তি কয়েকটি আলাদা অংশে বিভক্ত করে মজবুত কাঠের বাক্সে ভরে রওনা করা হয়েছে সমুদ্রপথে। খিদিরপুর ডক থেকে জাহাজে এই সপ্তাহেই রওনা দিল মূর্তি। আমেরিকার নিউ জার্সির একটি মণ্ডপে পূজো হবে এই দুর্গার। জলযানে দীর্ঘপথ যাওয়ার সময় মূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত যাতে না হয় তার জন্য বিশেষ থার্মোকলের বাক্সে ভরে তা প্লাস্টিক বন্দি করে কাঠের বাক্সে রাখা। বিশেষ একটি বাক্সে পাঠানো হয়েছে দুর্গার অস্ত্রশস্ত্র।
কয়েক মাস আগে এই মূর্তি তৈরির বরাত পেয়েছিলেন মৃৎশিল্পী প্রশান্ত পাল। মূর্তির আদল কেমন হবে তা জানাতে একটি ক্যাটালগ পাঠিয়েছিল পুজো কমিটি। সেই ছবি দেখে শিল্পী প্রতিমাটি বানিয়েছেন। কয়েকজন সহশিল্পী প্রতিমা তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন। প্রতিমা নির্মাণের সময় স্টুডিওতে সেটি দেখতে বহু মানুষ এসেছিলেন। প্রশান্তবাবু বলেন, ‘এর আগেও দেশ‑বিদেশে প্রতিমা পাঠিয়েছি। পুজোর উদ্যোক্তারা সম্মানও জানিয়েছেন। সব থেকে বেশি আনন্দ হয় যখন কেউ আমার প্রতিমার ছবি তুলে পুজোর সময় হোয়াটসঅ্যাপে পাঠান।’ সহশিল্পীরা বলেন, ‘প্রতিমা যখন স্টুডিও থেকে পাড়ি দেয়। তখন মন খারাপ লাগে।’ কুমোরটুলির প্রতিমা শিল্পী সংগঠনের কর্মকর্তা বাবু পাল বলেন, ‘গোটা বিশ্ব কুমোরটুলির প্রতিমার কদর করে। আমেরিকা, ব্রিটেন, লন্ডন, আফ্রিকা, বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে যায়। মর্যাদার সঙ্গে পুজো হয়। এটা শিল্পীদের কাছে গর্বের বিষয়।’