বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বিচারপতি মান্থা বলেন, ‘অন্য ক্ষেত্র হলে, আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে দিত। তবে এক্ষেত্রে আদালত আরও একটি সুযোগ দিতে চায়।’ এরপরই আগামী সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজ্যের মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও এডিজি সিআইডি’কে হাজিরার নির্দেশ দেন বিচারপতি মান্থা। ওইসঙ্গে বিচারপতির কড়া বার্তা, সশরীরে হাজিরা না দিলে তিন আধিকারিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাই জারি করা হবে!
বিচারপতি এই নির্দেশ দেওয়ার পরই তড়িঘড়ি ফের আদালতের দ্বারস্থ হন অ্যাডভোকেট জেনারেল (এজি)। ওই আধিকারিকদের সশরীরে হাজিরার নির্দেশ পরিবর্তনের ব্যাপারে আর্জি জানান তিনি। এমন আর্জি শুনেই বিচারপতি মান্থা বলেন, ‘আগের দিন তাঁদের ভার্চুয়াল মাধ্যমে হাজির থাকতে কে বাধা দিয়েছিল? শুধু বিচার ব্যবস্থা নয়, রাজ্যের সম্মানও নষ্ট করলেন ওই তিন শীর্ষস্থানীয় আধিকারিক। এটি কোনও ব্যক্তিগত বিষয় নয়, একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য খারাপ বার্তা।’ তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা কোনও নিচুতলার কর্মী নন, রাজ্যের শীর্ষস্থানীয় আমলা। বাধ্য হয়েই তাঁদের হাজির হতে বলা হয়েছিল।’
বিচারপতি এরপরই তাঁর রায় আংশিক পরিবর্তন করে মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও এডিজি সিআইডি’কে হলফনামাসহ তাঁদের বক্তব্য জানাবার নির্দেশ দেন। ওইসঙ্গে আগামী সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় সশরীরে হাজিরার বদলে ভার্চুয়াল মাধ্যমে তাঁদের হাজিরার নির্দেশ দেন বিচারপতি মান্থা।