Bartaman Patrika
রাজ্য
 

বাড়ি তৈরির ঝক্কি ছেড়ে আবাসনই
হয়ে উঠছে ভবিষ্যতের ঠিকানা

বাপ্পাদিত্য রায়চৌধুরী, কলকাতা: এতটুকু বাসা। নিজের মতো। বেঁচে থাকার জন্য একজন মানুষের যেটুকু না হলেই নয়, তার মধ্যে অবশ্যই আছে বাসস্থান। কিন্তু মাথা গোঁজার জন্য একটুকরো জায়গা আর নিজের একখানা বাড়ি—এই দু’য়ের মধ্যে অনেক তফাত। একেবারে নিজের মতো একটা বাড়ি হবে, এই স্বপ্ন বিলাসে ভাসে না, এমন বাঙালি আছে কি? সেই বাসনা পূর্ণ করার উপায় আছে দু’টি। একটি নিজের বাড়ি, অপরটি আবাসনের মধ্যে একচিলতে ফ্ল্যাট। যে কোনও মানুষের কাছে প্রথম স্বপ্ন অবশ্যই থাকে সাজানো গোছানো একটি বাড়ি। এটাই স্বাভাবিক। এতদিন ছাপোষা মানুষ তেমনটাই চেয়ে এসেছে। কিন্তু দিনকাল বদলেছে। বদলে যাচ্ছে মানুষের চাওয়া-পাওয়াও। আবেগে ভেসে না গিয়ে, মানুষ এখন অনেক বেশি বিচক্ষণ। বাড়ি করার হুজুগে মেতে থাকা সোজা। কিন্তু আস্ত একটা বাড়ি নিজে দাঁড়িয়ে থেকে তৈরি করা আজকের ব্যস্ততার দিনে প্রায় অসম্ভব, মানেন অনেকেই। সেক্ষেত্রে বিকল্প ফ্ল্যাট।
কিন্তু সত্যিই কি বাড়ির চাহিদা ফ্ল্যাটে মেটে? বুদ্ধিমানদের উত্তর, মেটে তো বটেই, বরং সঙ্গে এমন কিছু পাওয়া যায়, যা নেহাত এক চিলতে বাড়ির ক্ষেত্রে কোনওদিন পাওয়া সম্ভব নয়। সেই কারণেই আজ মানুষ পরিবার নিয়ে বসবাসের জন্য বেছে নিচ্ছেন আবাসন প্রকল্পগুলিকেই।
কেন তাঁরা আবাসনের দিকে ঝুঁকছেন? প্রথমেই আসা যাক নিরাপত্তার কথায়। কর্মজীবনই হোক বা ব্যক্তিগত জীবন—যে কোনও মানুষই চায় নিরাপত্তা। বাড়ি তৈরি বা ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রেও মানুষ সেই দিকটি মাথায় রাখবে, এটাই স্বাভাবিক। বাড়িতে যদি শিশুরা থাকে, তাহলে তো কথাই নেই। নিরাপত্তাকে জলাঞ্জলি দিয়ে আস্তানা খোঁজার মতো মুর্খামি আর কিছুতেই হয় না। যাঁরা ব্যক্তিগতভাবে বাড়ি করার কথা চিন্তা করেন, তাঁরা জানেন, সেখানে তাঁরাই বাড়ির বাসিন্দা। তাঁরাই বাড়ির নিরাপত্তারক্ষী। অর্থাৎ আলাদা করে নিরাপত্তা দেওয়ার মতো কোনও বন্দোবস্ত করা নেই। যদিও বা করা যায়, তাহলে তা অনেক টাকার ব্যাপার। সেই খরচ জোগানো সাধারণ মানুষের পক্ষে একপ্রকার অসাধ্য। কর্মজগতে যাওয়া বা বেড়াতে যাওয়ার ক্ষেত্রে তালা-চাবি যে আজকের দিনে যথেষ্ট নয়, তা মানেন সবাই। এক্ষেত্রে আবাসনগুলি যে অনেক বেশি নিরাপদ, সেই বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। এখানে সর্বক্ষণ নিরাপত্তারক্ষী থাকায় অনেকটাই ভরসা করা যায়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, নিরাপত্তারক্ষীরা যেহেতু কোনও পেশাদার সংস্থা থেকে নিয়োজিত হন, তাই তাঁরা অনেক কঠিন পরিস্থিতি সামলান দক্ষ হাতে। কোনও হ্যাপাই এসে পৌঁছয় না ফ্ল্যাটের দোরগোড়ায়। তাছাড়া এখন শুধু নিরাপত্তারক্ষীরাই সামাল দেন না যাবতীয় বিষয়। নানা ধরনের উন্নত প্রযুক্তি রয়েছে, যেগুলি নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও আঁটোসাঁটো করেছে। অগ্নিনির্বাপণ থেকে শুরু করে অন্যান্য ব্যবস্থাও মজবুত করে সেই সব আন্তর্জাতিক মানের প্রযুক্তি।
বাড়ি সম্পর্কে এখন পুরনো ধ্যান ধারণা বদলে গিয়েছে। এখন বাড়ি মানে হরেক সুবিধা। সেখানে শুধু চার দেওয়ালের মধ্যে আটকে থাকতে চায় না মানুষ। এমন কিছু স্বাচ্ছন্দ্য আশা করে, যেখানে মেলে জীবনের পূর্ণতা। একমাত্র আবাসন প্রকল্পগুলিই দিতে পারে সেই বিষয়ে সব রকমের সুযোগ সুবিধা। খেলার মাঠ, জিম, সুইমিং পুল, বিভিন্ন ধরনের খেলার আয়োজন, হাঁটা বা দৌড়নোর জায়গা, মুক্ত পরিবেশে বসার জায়গা, একসঙ্গে সবাই মিলে কোনও অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য কমিউনিটি হল প্রভৃতি সুবিধাগুলি এখন পাওয়া যায় আবাসন প্রকল্পগুলিতে। যাঁরা শুধু আবাসন কেনেন, তাঁরা চার দেওয়াল আর মাথার উপর ছাদ কেনেন না। আসলে তাঁরা এমন একটি পৃথিবী কেনেন, যেখানে যাবতীয় নাগরিক স্বাচ্ছন্দ্য মেলে অনায়াসে।
বাড়ি না হয় যেমন তেমন করে হল, কিন্তু তার রক্ষণাবেক্ষণ? তা কিন্তু চাট্টিখানি কথা নয়। ব্যক্তিগত বাড়িতে হাজারো ঝামেলা। সেসব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা, নির্দিষ্ট সময় অন্তর রং করা বা তার পরিচর্যা করার সময় বা মানসিকতা অনেকেরই থাকে না। এর সঙ্গে আছে নিত্যকার ঝামেলা। বাড়ির পাম্প খারাপ হলে, কলমিস্ত্রি ডাকো। ইলেকট্রিসিটি চলে গেলে বা বিগড়ে গেলে তার জন্য মিস্ত্রিকে খবর দাও কিংবা সংশ্লিষ্ট সংস্থার কর্মীদের হাতেপায়ে ধর। আবর্জনা হলে সারা বাড়ি সাফসুতরো কর। এক কথায় ঝামেলার যেন শেষ নেই। কিন্তু আবাসন প্রকল্পগুলিতে সেসব ঝামেলা নিজেকে পোহাতে হয় না। সেখানে একটি মাত্র ফোন কলেই হাতের কাছে পাওয়া যাবে যাবতীয় পরিষেবা। শুধু নিজের ফ্ল্যাটটি নয়, গোটা আবাসন চত্বরেই পান থেকে চুন খসলে মিলবে জলদি পরিষেবা। এমন সুবিধাই তো চায় আজকের প্রজন্ম।
আসা যাক সামাজিকতার কথায়। এখন সব মানুষ ব্যস্ত। কাজের চাপ, কারও কাছে পারিবারিক বা সামাজিক চাপও কম নয়। সেসব সরিয়ে আলাদা করে সামাজিকতা রক্ষা করা কি সহজ কথা? অথচ সেসব না করলে একদিকে যেমন স্বার্থপরতার বদনাম জোটে, তেমনই নিজের বৃত্তও ছোট হয়ে আসে। তাহলে উপায়? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর সমাধান অবশ্যই আবাসন। এখানে সামাজিকতা রক্ষার জন্য কাউকে কোনও নিয়ম মানতে হয় না। সবটাই হয় অনায়াসে। আবাসনগুলিতে নানা অনুষ্ঠান হয় হরেক উৎসবকে ঘিরে। সেখানে যোগ দেয় সবাই। দুর্গাপুজোর মতো উৎসব তো এখন প্রায় সব আবাসনেই পালিত হয় ধুমধাম করে। একসঙ্গে অঞ্জলি, এক পংক্তিতে বসে ভোগ খাওয়া যেমন চলে, তেমনই বর্ষবরণ বা বড়দিনের মতো অনুষ্ঠানেও সবাই আনন্দে মাতে একযোগে। শিশুরাও নিজেদের মতো বন্ধু খুঁজে পায়। পড়শির সুখ-দুঃখে পাশে দাঁড়ান বয়স্করাও। বোস বাবু, ঘোষ বাবু, রহমান সাহেবদের সঙ্গে একাত্ম হয়ে যান আগরওয়াল, গোমস’রা। এ যেন আসলেই একটি বৃহৎ পরিবার। এখানে জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে একাত্ম সবাই। একযোগে সবাই মিলে বেঁচে থাকার আনন্দই আলাদা। অনেক আবাসনেই এখন মেডিক্যাল সেন্টার, বাজার বা শপিং মল তৈরি হচ্ছে। সেসব ক্ষেত্রে তো সোনায় সোহাগা।
আসা যাক টাকা-পয়সার কথায়। যে কোনও বিচক্ষণ মানুষ মেনে নেবেন, আবাসন প্রকল্পগুলি সাধারণ বাড়ি তৈরির চেয়ে অনেক বেশি সাশ্রয়ী। ফ্ল্যাট তৈরির টাকা জোটানোও সহজ। এখন আবাসন প্রকল্পগুলির সঙ্গে ব্যাঙ্কের সংযোগ থাকায় সহ঩জেই ঋণ পাওয়া যায়। তাছাড়া সব রকমের সুবিধা দেওয়ার পরই যে দামে আবাসন প্রকল্পে ফ্ল্যাট কেনেন সাধারণ মানুষ, তাতে ইএমআইয়ের অঙ্কও কম হয়। এ তো গেল এককালীন খরচের বিষয়। নিজস্ব ব্যক্তিগত বাড়ি হলে, তার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য যে খরচ করতে হয়, আবাসনের সেই খরচ যে অনেক কম, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এখন সোলার এনার্জি বা বৃষ্টির জল ধরে রেখে তাকে কাজে লাগানোর মতো প্রকল্প গড়ে তোলে একাধিক আবাসন সংস্থা। তাতে যেমন একদিকে খরচ বাঁচে, তেমনই সবুজের অভিযানে নিজেদের শামিল করা যায়।
এখন ছোট পরিবারের যুগ। সুখী পরিবার মানেই নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি। সেখানে জায়গার চাহিদা কম। ঘুরিয়ে বললে, জায়গা অপচয়ের সম্ভাবনাও কম। আমার বা আমার পরিবারের জন্য কতটা জায়গা পেলে আমি স্বাচ্ছন্দ্যে বাঁচতে পারব, তার হিসেব আমার কাছেই আছে। সব মানুষই আন্দাজ রাখেন, তাঁর ঠিক কতটা জায়গা দরকার। আবাসন প্রকল্পগুলিতে আছে প্রত্যেক মানুষের নিজেদের চাহিদা মতো ফ্ল্যাট। সেই ফ্ল্যাটটি এক বেডরুমের হবে, নাকি তিন বেডরুমের, তা বাছাইয়ের পূর্ণ অধিকার থাকে গ্রাহকের। অকারণে পয়সা খরচ করা যেমন এই প্রজন্মের ধাতে নেই, তেমনই পকেটের রেস্ত অনুযায়ী ফ্ল্যাটের আকার নির্ধারণেও এখন আবাসনগুলি অনেক বেশি সচেতন। মোট কথা, এখন সব দিক থেকে আবাসন প্রকল্প অনেক বেশি স্মার্ট। সুবিধা সব পক্ষেরই। কর্পোরেট ভাষায় যাকে বলে, ‘উইন-উইন সিচুয়েশন!
আবাসন কেন ভালো, সেই হিসেব কষতে গিয়ে এখন অনেক বিষয় সামনে আসে, যেগুলি সাধারণ মানুষের অভিধানে থাকে না। নিজের জন্য বাড়ি করার ক্ষেত্রে প্রশাসনিক ছাড়পত্র নেওয়ার হ্যাপা, রাজনৈতিক চাপ সামলানোর ঝুঁকি, ঠিকঠাক গুণমানের জিনিস কেনার ঝক্কি বা নিখুঁতভাবে বাড়ি গড়ে তোলার মতো বিষয়কে অনেকেই আগেভাগে মাথায় রাখেন না। কাজে নেমে সেসব হ্যাপা সইতে হয়। ধৈর্য্যচ্যুতি হওয়া সেখানে স্বাভাবিক বিষয়। আবাসন প্রকল্পে সেসব সমস্যা নেই, মানেন সবাই। এক কথায়, সুখে জীবন কাটাতে অন্যের উপর ভার ন্যস্ত করার মতো সুযোগ পাওয়া যায় একমাত্র আবাসনেই। এটুকু মেনে নিতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় কারও।

08th  February, 2019
বাজার মূল্যের দাপটে
সরস্বতী পুজো করতে গিয়ে
শূন্য হচ্ছে লক্ষ্মীর ঝাঁপি

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সরস্বতী পুজো করতে গিয়ে শূন্য হচ্ছে লক্ষ্মীর ঝাঁপি। শুধুমাত্র প্রতিমাই নয়, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ফলমূলের দামও। ফলে সাধ থাকলেও সাধ্য না থাকায় বহু মানুষকে শুক্রবার দেখা গেল, একেবারে ছোট ছোট প্রতিমা এবং অল্পস্বল্প ফলমূল কিনে বাড়ির পথে পা বাড়াচ্ছেন।
বিশদ

09th  February, 2019
  ডিএ মামলার শুনানি শেষ, রায়দান স্থগিত হাইকোর্টে

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ প্রসঙ্গে রাজ্য সরকারের সাম্প্রতিক আবেদনের শুনানি শুক্রবার শেষ হল কলকাতা হাইকোর্টে। বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও বিচারপতি শেখর ববি শরাফের ডিভিশন বেঞ্চ পরে এর রায় ঘোষণা করবে।
বিশদ

09th  February, 2019
প্রচারের আলোয় মোদি-মমতা দ্বৈরথ,
লড়াই মেকি, দাবি প্রদেশ কংগ্রেসের

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: লোকসভার ভোটকে কেন্দ্র করে গোটা দেশেই মোদি-মমতার দ্বৈরথ অনিবার্য। দিল্লিতে সংসদের অধিবেশন থেকে শুরু করে ময়নাগুড়ির শুক্রবারের জনসভা—সর্বত্রই বিরোধী জোটকে আক্রমণের নামে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
বিশদ

09th  February, 2019
জেলায় জেলায় বিজেপি বিরোধী সভা-অবস্থান

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা ও হাওড়া: বিজেপির হাত থেকে দেশের সংবিধান, যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ও গণতন্ত্র রক্ষার দাবিতে সল্টলেকে সিবিআই দপ্তর সিজিও কমপ্লেক্সের সামনে রাস্তায় অবস্থান বিক্ষোভ করল তৃণমূল। শুক্রবার দুপুরে বিধাননগর বিধানসভা তৃণমূলের পক্ষ থেকে দমকলমন্ত্রী ও স্থানীয় বিধায়ক সুজিত বসুর নেতৃত্বে ওই গণ অবস্থান বিক্ষোভ হয়।
বিশদ

09th  February, 2019
বেতন বৃদ্ধির দাবিতে অতিথি শিক্ষকদের
মিছিল, মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরে স্মারকলিপি

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রাজ্যের অধিকাংশ কলেজেই স্থায়ী শিক্ষকের চেয়ে তাঁদের সংখ্যা অনেকটাই বেশি। কোনও কলেজ ক্লাস পিছু ১০০ থেকে ১৭৫ টাকা দেয়, কোথাও আবার থোক ৪৫০০ থেকে ৬০০০ টাকা বেতন দেওয়া হয়। এমন পরিস্থিতির উন্নতি চেয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আর্জি জানালেন কয়েক হাজার অতিথি শিক্ষক। বিশদ

09th  February, 2019
ধর্নায় উপস্থিত ৫ পুলিসকর্তার পদক
কেড়ে নিতে পারে মোদি সরকার
খবরে ক্ষুব্ধ নবান্ন

নিজস্ব প্রতিনিধি নয়াদিল্লি ও কলকাতা, ৭ ফেব্রুয়ারি: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধর্নামঞ্চে কেন কলকাতা ও রাজ্য পুলিশের কর্তারা বসেছিলেন? তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আগেই রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
বিশদ

08th  February, 2019
কাল শিলংয়ে সিবিআই-রাজীব
মুখোমুখি, শহরে ১০ জনের টিম

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে অবশেষে কাল, শনিবার মেঘালয়ের রাজধানী শিলংয়ে সিবিআই আধিকারিকদের মুখোমুখি হচ্ছেন কলকাতার পুলিস কমিশনার রাজীব কুমার। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে বৃহস্পতিবারই এই সংক্রান্ত নোটিস পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে রাজীব কুমারের কাছে।
বিশদ

08th  February, 2019
জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চ: অন্ধকারে রাজ্য 
আজ উদ্বোধনে মোদি,
সংঘাত মমতার সঙ্গে

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রাজ্য সরকারকে এড়িয়ে আজ, শুক্রবার ময়নাগুড়িতে দলীয় সভাস্থলের পাশে তৈরি মঞ্চ থেকে কলকাতা হাইকোর্টের জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

08th  February, 2019
স্কুলস্তরে খেলাখুলোয় উৎসাহ দিতে
এবার বিশেষ নির্দেশিকা রাজ্যের

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কেন্দ্রীয় স্কুল শিক্ষা পর্ষদ সিবিএসই কিছুদিন আগেই স্কুলস্তরে খেলাধুলোয় উৎসাহ দিতে বিশেষ নির্দেশিকা জারি করেছিল। এবার রাজ্যের স্কুল শিক্ষা কমিশনার সৌমিত্র মোহনও প্রায় একই ধরনের নির্দেশিকা জারি করলেন। যাতে বলা হয়েছে, রাজ্য, দেশ বা আন্তর্জাতিক স্তরের স্কুল স্পোর্টসে কোনও পড়ুয়া অংশগ্রহণ করলে, সে যেন সমস্যায় না পড়ে।
বিশদ

08th  February, 2019
সিবিআই তদন্ত নিয়ে বিজেপি নেতাদের তোপের মুখে মমতা

 নিজস্ব প্রতিনিধি, উলুবেড়িয়া ও বিএনএ, বারাকপুর: রাজ্যে পদ্মফুল যদি ফোটে তাহলে রাজ্যে লক্ষ্মী আসবে। বৃহস্পতিবার উলুবেড়িয়ার বাগান্দায় এসে এমনই দাবি করলেন উত্তরপ্রদেশের উপ মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির কেশব মৌর্য।
বিশদ

08th  February, 2019
কমিশনের হাতে থাকা অর্থ সারদার আমানতকারীদের
কীভাবে ফেরত, রাজ্যকে জানাতে বলল হাইকোর্ট

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সারদার আমানতকারীদের টাকা ফেরাতে শ্যামল সেন কমিশন গড়েছিল রাজ্য সরকার। এ জন্য রাজ্য টাকাও বরাদ্দ করেছিল। অথচ, সেই কাজ সম্পূর্ণ না হওয়া সত্ত্বেও কেন তা বন্ধ হল? এই অবস্থায় কীভাবে কমিশনের হেফাজতে থাকা টাকা আমানতকারীদের ফেরানো হবে? রাজ্য কী ভাবছে?
বিশদ

08th  February, 2019
তৃণমূলের সিন্ডিকেট আর তোলাবাজির ভয়ে
বাংলা থেকে শিল্প চলে যাচ্ছে: শিবরাজ সিং

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গত রবিবার ঠাকুরনগরের সভায় রাজ্যের শাসকদলকে সরাসরি আক্রমণ করে ‘ট্রিপল টি’ তত্ত্বকে সামনে এনেছিলেন। যার অর্থ ‘তৃণমূল তোলবাজি ট্যাক্স’। এবার প্রধানমন্ত্রীর দেখানো পথে পা-বাড়িয়ে পশ্চিমবঙ্গে শিল্প খরার কারণ হিসেবে এই ‘ট্রিপল টি’র সঙ্গে আরও একটি ‘টি’ যোগ করলেন মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান।
বিশদ

08th  February, 2019
হাতে সময় মিলবে চার বছর
মানোন্নয়ন পরীক্ষায় পাশ না করলে বন্ধ
হবে কলেজ, পরিকল্পনা এআইসিটিই’র

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আসন ভরছে না, এমন সব কলেজ বন্ধ করে দেওয়ার নিদান আগেই দিয়েছে অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন (এআইসিটিই)। শুধু তাই নয়, ২০২০ সাল থেকে আর নতুন কলেজ খোলার অনুমতি দেওয়া হবে না। এবার কলেজের মানোন্নয়নের উপর বাড়তি জোর দিতে উদ্যোগী হচ্ছে কাউন্সিল।
বিশদ

08th  February, 2019
  আর্সেনিক আক্রান্ত সর্বোচ্চ পশ্চিমবঙ্গে,
রোগ ঠেকাতে বেড়েছে কেন্দ্রীয় অনুদান

 নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি, ৭ ফেব্রুয়ারি: সারা দেশের নিরিখে পশ্চিমবঙ্গে আর্সেনিক আক্রান্ত বস্তির সংখ্যা সর্বোচ্চ। যদিও জলে আর্সেনিকের পাশাপাশি ফ্লোরাইড, আয়রন, নাইট্রেট কিংবা বিভিন্ন ভারী ধাতুর উপস্থিতির কারণে রোগাক্রান্তের সংখ্যায় সারা দেশের মধ্যে বাংলা রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে।
বিশদ

08th  February, 2019

Pages: 12345

একনজরে
বিএনএ, আসানসোল: মন্ত্রী তথা দলের জেলা পর্যবেক্ষক অরূপ বিশ্বাসের কড়া বার্তার পরেই আসানসোলে তৃণমূলের শীর্ষ নেতারা একসঙ্গে পথ চলতে শুরু করেছেন। শুক্রবার একাধিক অনুষ্ঠানমঞ্চে তাঁদের একসঙ্গে দেখা গিয়েছে। দেরিতে হলেও জেলায় দলের শীর্ষ নেতাদের শুভবুদ্ধির উদয় হওয়ায় খুশি তৃণমূলের নিচুতলার ...

  নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রবিবার কাশ্মীরের আবহাওয়ার অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। সেখানে তাপমাত্রা এক ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি ঘোরাফেরা করছে। শ্রীনগরের মাঠটিতে আর বরফ জমে নেই। তবে মাঠের অবস্থা ভালো রাখতে রিয়াল কাশ্মীরের কোচ রবার্টসন স্থানীয় টিআরসি গ্রাউন্ডে প্র্যাকটিস করাননি। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পিএফ খেলাপিদের সংখ্যা বাড়ছে। অর্থাৎ, কর্মীর বেতন থেকে পিএফ বাবদ টাকা কেটে নিলেও, তা পিএফ দপ্তরে জমা করছে না বহু সংস্থা। গোটা দেশেই এই অপরাধ বাড়ছে। বাদ নেই পশ্চিমবঙ্গও। এবার এই বিষয়ে প্রত্যেকটি আঞ্চলিক অফিসকে সতর্ক করল ...

বিএনএ, কোচবিহার: দলের একাধিক নির্দেশকে অমান্য করার জেরে কোচবিহার পুরসভার দু’জন দলীয় কাউন্সিলারকে রবিবার সাসপেন্ড করেছে ফরওয়ার্ড ব্লক। ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার চন্দনা মোহন্ত ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার তপন ঘোষকে দ্রুত সাসপেন্ডের চিঠি পাঠানো হবে।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৪৭: বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসনের জন্ম
১৮৮২: ছন্দের জাদুকর সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের জন্ম
১৯১৭: মার্কিন লেখক সিডনি শেলডনের জন্ম
১৯৮০: ঐতিহাসিক রমেশচন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু
১৯৯০: দক্ষিণ আফ্রিকার জেল থেকে মুক্তি পেলেন নেলসন ম্যান্ডেলা 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৫৪ টাকা ৭২.২৪ টাকা
পাউন্ড ৯০.৮২ টাকা ৯৪.০৯ টাকা
ইউরো ৭৯.৩৬ টাকা ৮২.৫৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
09th  February, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৭৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,৫৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
10th  February, 2019

দিন পঞ্জিকা

 ২৮ মাঘ ১৪২৫, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ষষ্ঠী ২২/৪৪ দিবা ৩/২১। অশ্বিনী ৩৭/২৩ রাত্রি ৯/১২। সূ উ ৬/১৫/১২, অ ৫/২৬/৪২, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৫ মধ্যে পুনঃ ১০/৪৩ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/১৮ গতে ৮/৫১ মধ্যে পুনঃ ১১/২৫ গতে ২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৯ গতে ৯/৩ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে ৪/২ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/১৫ গতে ১১/৫১ মধ্যে।
২৭ মাঘ ১৪২৫, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ষষ্ঠী ১১/০/১১। অশ্বিনীনক্ষত্র অপঃ ৫/২৪/৩২, সূ উ ৬/১৬/৩৫, অ ৫/২৪/৫৯, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৫/৪২ মধ্যে ও ১০/৪৩/৫৭ থেকে ১২/৫৭/৩৮ এবং রাত্রি ৬/১৬/২৫ থেকে ৮/৫০/৪৪ মধ্যে ও ১১/২৫/৪ থেকে ২/৫০/৪৯ মধ্যে, বারবেলা ২/৩৭/৫৩ থেকে ৪/১/২৬ মধ্যে, কালবেলা ৭/৪০/৮ থেকে ৯/৩/৪১ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/১৪/২০ থেকে ১১/৫০/৪৭ মধ্যে। 
৫ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: প্রেম-প্রণয়ে শুভ। বৃষ: মাতৃস্থানীয় ব্যক্তির স্বাস্থ্যোন্নতির ইঙ্গিত। মিথুন: বাহন ক্রয়বিক্রয়ের ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৮৪৭: বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসনের জন্ম১৮৮২: ছন্দের জাদুকর সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের ...বিশদ

07:03:20 PM

পথ দুর্ঘটনায় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা বীরভূম জেলার ময়ূরেশ্বরের কোটসুরে 

07:03:00 PM

পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়িতে স্কুলে ছাত্রীর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্য 

05:32:00 PM

মেট্রো চ্যানেলে ধর্না, গ্রেপ্তার মান্নান সহ অনেকে
কলকাতার মেট্রো চ্যনেলে ধর্নায় বসতে গিয়ে গ্রেপ্তার হলেন বিরোধী দলনেতা ...বিশদ

05:21:00 PM

বেশ কিছু বাস বন্ধ হাওড়ায়, চরম ভোগান্তি যাত্রীদের
হাওড়া ময়দান থেকে ১০টি রুটের মোট ২৮০টি বাস চলাচল বন্ধ ...বিশদ

05:16:17 PM