ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
মমতা বলেন, হলদিয়াকে কেন্দ্র করে বড় ইকোনমিক করিডর গড়তে যাচ্ছি। এর ফলে হলদিয়া শিল্পাঞ্চলের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও বাড়বে। ওই করিডর পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর থেকে ডানকুনি হয়ে হলদিয়া আসবে। এজন্য অনেক বিনিয়োগ হবে। প্রচুর শিল্প সংস্থা আসবে। ফলে অনেক মানুষের চাকরি হবে। ইতিমধ্যেই হলদিয়ায় ১৭ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছে। এক লক্ষ ছেলেমেয়ের কর্মসংস্থান হয়েছে। দীঘার কাছে তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর গড়ে উঠবে, ২৫ হাজার মানুষ কাজ পাবেন।
এদিন দীঘা-তমলুক রেললাইন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আপনাদের মনে পড়ে, রেলমন্ত্রী থাকাকালীন দীঘা-তমলুক রেললাইন করে দিয়েছিলাম? ৯ মাসের মধ্যে কাজ করে দিয়েছিলাম। মাথায় রাখবেন, আমি না থাকলে ওই রেললাইন কোনওদিন হতো না। হলদিয়া-আসানসোল এক্সপ্রেস, হলদিয়া-চেন্নাই, পুরী-দীঘা এক্সপ্রেস চালু করেছিলাম। পাঁশকুড়া-হলদিয়া ডাবল লাইন আমার সময়ে তৈরি হয়েছে। হলদিয়ায় রেলের ডিএমইউ কোচ ফ্যাক্টরি করেছিলাম। হলদিয়া বন্দরকে রেলের সঙ্গে যুক্ত করেছিলাম। দীঘায় হেলিপ্যাড, তাম্রলিপ্ত মেডিক্যাল কলেজ, নতুন মেদিনীপুর ডিভিশন করেছি আমরা।
নন্দীগ্রামের উন্নয়ন নিয়ে বলতে গিয়ে ১৪০০কোটি টাকা খরচে বিশাল জলপ্রকল্পের উল্লেখ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জনতার উদ্দেশে বলেন, কী এই প্রকল্পগুলি হয়েছে না হয়নি? জনতার গর্জন জানিয়ে দেয়, উন্নয়নের সাফল্যের কথা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, নিমতৌড়িতে প্রশাসনিক ভবন তৈরি হয়েছে। শহিদ মাতঙ্গিনী হাজরা মহিলা কলেজ সহ জেলায় তিনটি নতুন কলেজ হয়েছে। মাছ সংরক্ষণের জন্য কোল্ডস্টোর তৈরি হয়েছে। নয়াচরে ফিশিংহাব গড়ে তোলার কাজ হচ্ছে। দীঘায় জগন্নাথ মন্দির ঘিরে পর্যটনের নতুন ডেস্টিনেশন গড়ে উঠছে। তিনি বলেন, দেবাংশু তরুণ ছেলে, আপনাদের কাজ করবে, সুযোগ দিন। এগরায় হাইস্কুলের মাঠে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, জুন মালিয়া আমার খুব ফেভারিট এমএলএ। আমি পার্লামেন্টে ওকে দেখতে চাই। আপনারা জুন মালিয়াকে বেছে নিন। আর অন্য কাউকে নয়।