একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
সংবাদদাতা, বোলপুর: চতুর্থ দফা লোকসভা নির্বাচনের দিন ঘনিয়ে আসতেই নির্বাচনী প্রচারে আক্রমণের ঝাঁজ বাড়ছে সব রাজনৈতিক দলের। দু’দিন আগে বোলপুরে এসে মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূলকে বেলাগাম আক্রমণ করেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। শুক্রবার বোলপুরের কঙ্কালীতলা পঞ্চায়েতের লায়েকবাজারে নির্বাচনী জনসভায় পাল্টা বিজেপি সহ বামফ্রন্টকে তীব্র আক্রমণ করলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ। তিনি বলেন, বিজেপি ধাপ্পাবাজের দল। এযাবৎ তারা মানুষকে ধোঁকা দিয়েছে। এরপর বামফ্রন্টকেও এক হাত নিয়ে বলেন, গত ৩৫ বছরে বামপন্থীরা শাসনের নামে শোষণ করেছে। মানুষ এবারের লোকসভা নির্বাচনে এর যথাযোগ্য জবাব দেবে।
উল্লেখ্য, লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই নির্বাচনী প্রচারে সক্রিয় কাজল শেখ। নিজের নানুর বিধানসভা সহ বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রান্তে তৃণমূল প্রার্থী অসিত মালের সমর্থনে জোর প্রচার শুরু করেছেন। তাঁর প্রতিটি জনসভাতেই মানুষের ভিড় উপচে পড়েছে। এদিন লায়েকবাজারে স্থানীয় স্তরে একটি জনসভা করেন তিনি। সেখানে শুরু থেকেই বামফ্রন্ট ও বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করেন। অতীতে নানুরে বামফ্রন্টের অত্যাচারের প্রসঙ্গ তুলে ধরে তিনি বলেন, গত ৩৫ বছর বামপন্থীরা শাসনের নামে শোষণ করেছে। বামফ্রন্টের আমলে প্রতিটা নির্বাচনে বোমাবাজি, গোলাগুলি ও খুনোখুনি হয়েছে। কিন্তু রাজ্যে পালাবদলের পর তৃণমূলের আমলে ভোট শান্তিপূর্ণভাবে হচ্ছে। কোথাও গোলাগুলি বা খুনোখুনি হয়নি। কোনও মহিলার সিঁথির সিঁদুর মুছে যায়নি। কোনও বাবা সন্তানহারা হয়নি। এটা আমি জোর গলায় বলতে পারি। সেজন্য বামেদের একটিও ভোট দেবেন না। কারণ তারা বাংলায় ফিরে এসে আবার খুনোখুনি, রাহাজানির রাজনীতি শুরু করতে চায়। আবার বাংলার বুকে বুলডোজার চালাতে চায়।
এরপর বিজেপিকেও একহাত নেন। তিনি বলেন, সারা দেশকে ধোঁকাবাজি ছাড়া বিজেপি আর কিছুই করেনি। এই দলটা শুধু মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে। প্রথমে অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেবে বলেছিল, কিন্তু দেয়নি। পরেরবার বলেছিল প্রতিবছর দু’কোটি করে পাঁচ বছরে ১০ কোটি চাকরি দেবে। কিন্তু পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও বিজেপি সরকার প্রতিশ্রুতি রাখেনি। এরা ক্ষমতায় এলে শুধু ধর্মের রাজনীতি করবে। তাই বিজেপিকেও একটা ভোট নয়।
এর পাল্টা দিয়েছেন বোলপুরের বিজেপি প্রার্থী প্রিয়া সাহা। তিনি বলেন, চোরের সরকারের প্রতিনিধিদের একথা মানায় না। স্বাস্থ্য থেকে শিক্ষা সর্বত্রই চুরি করেছে তৃণমূলের সরকার। তাই নেতা-মন্ত্রীরা এখন জেলে। মানুষ সব বুঝে গিয়েছে। নরেন্দ্র মোদিকে জিতিয়ে সাধারণ মানুষ এর জবাব ঠিকই দেবেন।
উল্লেখ্য, লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই নির্বাচনী প্রচারে সক্রিয় কাজল শেখ। নিজের নানুর বিধানসভা সহ বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রান্তে তৃণমূল প্রার্থী অসিত মালের সমর্থনে জোর প্রচার শুরু করেছেন। তাঁর প্রতিটি জনসভাতেই মানুষের ভিড় উপচে পড়েছে। এদিন লায়েকবাজারে স্থানীয় স্তরে একটি জনসভা করেন তিনি। সেখানে শুরু থেকেই বামফ্রন্ট ও বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করেন। অতীতে নানুরে বামফ্রন্টের অত্যাচারের প্রসঙ্গ তুলে ধরে তিনি বলেন, গত ৩৫ বছর বামপন্থীরা শাসনের নামে শোষণ করেছে। বামফ্রন্টের আমলে প্রতিটা নির্বাচনে বোমাবাজি, গোলাগুলি ও খুনোখুনি হয়েছে। কিন্তু রাজ্যে পালাবদলের পর তৃণমূলের আমলে ভোট শান্তিপূর্ণভাবে হচ্ছে। কোথাও গোলাগুলি বা খুনোখুনি হয়নি। কোনও মহিলার সিঁথির সিঁদুর মুছে যায়নি। কোনও বাবা সন্তানহারা হয়নি। এটা আমি জোর গলায় বলতে পারি। সেজন্য বামেদের একটিও ভোট দেবেন না। কারণ তারা বাংলায় ফিরে এসে আবার খুনোখুনি, রাহাজানির রাজনীতি শুরু করতে চায়। আবার বাংলার বুকে বুলডোজার চালাতে চায়।
এরপর বিজেপিকেও একহাত নেন। তিনি বলেন, সারা দেশকে ধোঁকাবাজি ছাড়া বিজেপি আর কিছুই করেনি। এই দলটা শুধু মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে। প্রথমে অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেবে বলেছিল, কিন্তু দেয়নি। পরেরবার বলেছিল প্রতিবছর দু’কোটি করে পাঁচ বছরে ১০ কোটি চাকরি দেবে। কিন্তু পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও বিজেপি সরকার প্রতিশ্রুতি রাখেনি। এরা ক্ষমতায় এলে শুধু ধর্মের রাজনীতি করবে। তাই বিজেপিকেও একটা ভোট নয়।
এর পাল্টা দিয়েছেন বোলপুরের বিজেপি প্রার্থী প্রিয়া সাহা। তিনি বলেন, চোরের সরকারের প্রতিনিধিদের একথা মানায় না। স্বাস্থ্য থেকে শিক্ষা সর্বত্রই চুরি করেছে তৃণমূলের সরকার। তাই নেতা-মন্ত্রীরা এখন জেলে। মানুষ সব বুঝে গিয়েছে। নরেন্দ্র মোদিকে জিতিয়ে সাধারণ মানুষ এর জবাব ঠিকই দেবেন।
