আকস্মিক পত্নীর/ পতির স্বাস্থ্যহানিতে মানসিক চিন্তা। কাজকর্মে কমবেশি বাধা থাকবে। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, যে ঘর থেকে যুগলের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে, সেটি মাম্পির মামা রঞ্জিৎ বিশ্বাসের। তিনি বলেন, কর্মসূত্রে এখন আমি শিলিগুড়িতে থাকি। বৃহস্পতিবার ভাগ্নী শিলিগুড়ি আসে এবং আমার কাছে ঘরের চাবি চায়। বলেছিল ওখানে থেকে কাজ করবে। আমিও ভাগ্নীকে চাবি দিয়ে দিই। একটি ঘর স্বাস্থ্যকেন্দ্র হিসেবে ভাড়া দেওয়া ছিল। অন্যটি ফাঁকা ছিল। তবে, ভাগ্নী চাবি নিয়ে এমনটা কাজ করবে ভাবতে পারিনি।
এদিন এলাকাবাসী দুর্গন্ধ পাওয়ার পর ওই ঘর খুলতেই দেখা যায় ফ্যানের সঙ্গে ওড়না লাগালো অবস্থায় একসঙ্গে ঝুলছে ওই যুগল। স্থানীয় বাবলু বর্মন বলেন, ঘরের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় দুর্গন্ধ পাই। দরজা খুলতেই দেখি মৃতদেহ দু’টি ঝুলছে। এরপর পুলিসকে খবর দেওয়া হলে মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। মনে হচ্ছে দু’তিন আগে ওই যুগল আত্মহত্যা করেছে।
মাম্পির দেওর তোতন বায়েন বলেন, বৌদি সাত দিন আগে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়ে যায়। এরপর আমরা খোঁজাখুঁজি করি। আজ জানতে পারি বৌদির মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে অন্য এক যুবকের সঙ্গে। তবে দু’জন পূর্ব পরিচিত ছিল কি না জানি না। দাদা কর্মসূত্রে দুবাইয়ে থাকে। তাকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
জোড়া মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় রায়গঞ্জ থানার আইসি বিশ্বাশ্রয় সরকার বলেন, পুলিস তদন্ত শুরু করেছে। সমস্ত দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।