একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
জেলার সেরা দশে ৪৭৯ নম্বর পেয়ে একজনই আছেন বারোবিশা হাইস্কুলের স্মরণ্যা চক্রবর্তী। ৪৭৮ নম্বর পেয়েছেন একজনই। তিনি ফালাকাটা হাইস্কুলের রজতাভ সরকার। ৪৭৭ নম্বর পাওয়া রয়েছেন তিনজন। ভাটিবাড়ি হাইস্কুলের উর্মি দেবনাথ, কামাখ্যাগুড়ি হাইস্কুলের মিলন দেবনাথ ও ফালাকাটা হাইস্কুলের বিদ্যুৎ পাল। সবশেষে জেলার সেরা দশর ৪৭৬ নম্বর পেয়ে রয়েছেন দু’জন। আলিপুরদুয়ার-১ ব্লকের শিলবাড়িহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের দেবীকা বালা ও কুমারগ্রাম ব্লকের কামাখ্যাগুড়ি হাইস্কুলের দীপঙ্কর পাল।
জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক (মাধ্যমিক) আশানুল করিম বলেন, কন্যাশ্রী প্রকল্পের দৌলতে প্রতিবার দেখি উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ছেলেদের থেকে মেয়েদের অংশগ্রহণই বেশি থাকে। কিন্তু সংখ্যায় বেশি থাকার পরেও জেলায় মেয়েদের ফল ভালো হচ্ছিল না। এবারই দেখা গেল উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের ফলাফল ভালো হয়েছে। জেলা উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা পরিচালন কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ভাস্কর মজুমদার বলেন, উচ্চ মাধ্যমিকে জেলার সেরা দশে ছেলেরা কেন মেয়েদের থেকে পিছিয়ে পড়ছে তার কারণ আমরা অবশ্যই খতিয়ে দেখব।