পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
এদিকে উত্তরবঙ্গে প্রধানমন্ত্রীকে এনে সভা করে বিজেপি লোকসভা ভোটের আগে নিজেদের পালে হাওয়া টানতে চাইছে। বাম আমলে সার্কিট বেঞ্চের দাবি বারবার উপেক্ষিত হলেও ২০১১ সালে বর্তমান রাজ্য সরকার ক্ষমতায় আসার পর জলপাইগুড়িতে সার্কিট বেঞ্চের দাবির বিষয়টিকে মান্যতা দিয়েছে রাজ্য সরকার। কিন্তু পরিকাঠামো তৈরির পর গত বছর আগস্ট মাসে সার্কিট বেঞ্চ উদ্বোধন হওয়ার কথা থাকলে তা থমকে রয়েছে। মাসখানেক ধরে এনিয়ে রাজনৈতিক টানাপোড়েন ছাড়া কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বুধবার ৬ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা জলপাইগুড়িতে সার্কিট বেঞ্চের অনুমোদন দিতেই ফের আশায় বুক বাঁধছে উত্তরবঙ্গবাসী। প্রধানমন্ত্রীর সভাকে কেন্দ্র করে শাসকদল জলপাইগুড়ি জেলাজুড়ে সন্ত্রাস চালাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিজেপির জেলা সভাপতি দেবাশিস চক্রবর্তী বলেন, জলপাইগুড়ির সুস্থ রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে নষ্ট করে দিল তৃণমূল। আমাদের দলের পতাকা, পোস্টার ছিঁড়ে দিচ্ছে শাসকদলের দুষ্কৃতীরা। এছাড়া দলের শহর থেকে গ্রামের কর্মী সমর্থকদের সভায় না যাওয়ার জন্য ভয়ভীতি প্রদর্শন, ভাড়া গাড়ি আটকে দেবার মতো কুরুচিকর কাজ করে চলেছে। তা সত্ত্বেও জেলার কয়েক লক্ষ মানুষ প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থলে উপস্থিত হবেন। যদিও বিজেপির অভিযোগকে সাজানো গল্প বলে দাবি করেছে তৃণমূল জেলা নেতৃত্ব। তারা জানিয়েছে, নিজেদের সাংগঠনিক দুর্বলতা আড়াল করতে নানা গল্পকথা ওরা বলছে।