সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
২০২২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় সেরা দশের মেধাতালিকায় দিনহাটার ১৩ জন ছাত্রছাত্রী স্থান পেয়েছিল। তারমধ্যে দিনহাটা গোপালনগর এমএসএস হাইস্কুল থেকে ছ’জন পরীক্ষার্থী মেধাতালিকায় স্থান পায়। ২০২১ সালে এই স্কুল থেকে চারজন পরীক্ষার্থী মেধাতালিকায় জায়গা করে নিয়েছিল। তাদের মধ্যে রাজ্যে পঞ্চম হয়েছিল কিংশুক বর্মন, সপ্তম হয়েছিল দৃপ্ত সাহা, অষ্টম হয়েছিল শ্রেয়সী সাহা এবং দশম হয়েছিল মণীষ সাহা। ২০২০ সালে এই স্কুল থেকেই সপ্তম হয়েছে রিতম বর্মন। ২০১৬ সালে দশম হয়েছিল মৃগাঙ্ক বসু, ২০০৬ সালে রাজ্যে নবম হয়ে মেয়েদের মধ্যে প্রথম হয়েছিল দেবাঞ্জনা বসাক। ২০০১ সালে রাজ্যে এই স্কুল থেকে পঞ্চম হয়েছিল অমিত চক্রবর্তী।
২০২২ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় কোচবিহার জেলার ২২ জন মেধাতালিকায় স্থান পেয়েছিল। তারমধ্যে দিনাহাটা সোনিদেবী হাইস্কুল থেকে সেরা দশের মধ্যে এই স্কুল থেকে ১০ জন স্থান পেয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগের আটজন এবং দু’জন কলা বিভাগের পরীক্ষার্থী ছিলেন। ওই স্কুলের ছাত্রী অধীশা শর্মা উচ্চ মাধ্যমিকে রাজ্যে প্রথম হয়েছিলেন। সোনিদেবী হাইস্কুল থেকে ২০১১ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে পঞ্চম হয়ে মেয়েদের মধ্যে প্রথম হয়েছিলেন পল্লবী কর্মকার। ওই বছরেই রাজ্যে ষষ্ঠ হয়েছিলেন নিবেদিতা রায় প্রামাণিক। জেলার শিক্ষা মহলের মতে, কোচবিহার জেলায় অনেক মেধাবী পড়ুয়া আছে। অথচ শিক্ষার পরিকাঠামোর মানোন্নয়ন না হওয়ায় অনেক মেধাবী ছাত্রছাত্রী সুযোগের অভাবে হারিয়ে যায়। জেলায় আরও শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য স্কুলগুলির পরিকাঠামো উন্নত করার দাবি তুলেছেন তাঁরা।