পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
২০১৫ সালে বিহারে মহাজোটের সরকার ক্ষমতায় আসার পর উপমুখ্যমন্ত্রীর জন্য বরাদ্দ বাংলোটি পেয়েছিলেন লালু-পুত্র তেজস্বী। তারপর কোশি দিয়ে বয়ে গিয়েছে অনেক জল। উপমুখ্যমন্ত্রীর পদ খুইয়ে তেজস্বী এখন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা। কিন্তু, পদ গেলেও গত তিনবছর ধরে উপমুখ্যমন্ত্রীর জন্য বরাদ্দ ৫, দেশরত্ন মার্গের বাংলোটিতেই থাকছেন আরজেডি’র এই নম্বর ২ নেতা। বিহার সরকার বাংলোটি খালি করে বর্তমান উপমুখ্যমন্ত্রী সুশীল কুমার মোদিকে হস্তান্তরের নির্দেশ দিলেও, তাতে রাজি হননি তেজস্বী। উল্টে সরকারি নির্দেশিকাকে চ্যালেঞ্জ করে পাটনা হাইকোর্টে পিটিশন দাখিল করেন তিনি। কিন্তু, গত বছর ৬ অক্টোবর পাটনা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ তেজস্বীর সেই আর্জি খারিজ করে দেয়। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ের বিরুদ্ধে এরপর তিনি হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন। কিন্তু, সেখানেও তাঁর বিরুদ্ধেই রায় দেয় ডিভিশন বেঞ্চ। এরপরই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন লালু-পুত্র। সেখানেও হালে পানি পেলেন না।