পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কুলগাঁও জেলায় কাজিগুন্দের দিকে জওহর টানেলের উত্তর অংশে তুষারধস আছড়ে পড়ে। সেই সময় পুলিস পোস্টে থাকা ১০ জন পুলিসকর্মী তুষারধসের হাত থেকে বেঁচে গেলেও আটকে পড়েন অন্য ১০ জন। এদিন সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় উদ্ধারকারী দল। খারাপ আবহাওয়ার কারণে উদ্ধারকাজ শুরু করতে বেশ বেগ পেতে হয় তাঁদের। তিনজন পুলিশকর্মীকে উদ্ধার করতে সমর্থ হয়েছেন তাঁরা। উল্লেখ্য, গত ২৪ ঘণ্টায় দক্ষিণ কাশ্মীরের কুলগাঁও জেলায় সর্বাধিক তুষারপাত হয়েছে। জেলার কিছু জায়গায় পাঁচ ফুট পর্যন্ত বরফ জমে গিয়েছে বলে খবর।
ধসের জেরে বন্ধ রয়েছে রাজ্যের একাধিক জাতীয় সড়ক। রাম্বান জেলার মারুং এলাকায় জম্মু-শ্রীনগর জাতীয় সড়কের ধস নামা একটি অংশ দিয়ে হেঁটে আসছিলেন প্রমোদ মানকোটিয়া ও সঞ্জিত লাকারা। আচমকা সেখানে নতুন করে ধস নামায় দু’জনেরই মৃত্যু হয়। হিমাচলপ্রদেশের বাসিন্দা প্রমোদ পেশায় একজন অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাকাউন্টস অফিসার। দু’জনের মৃতদেহ রাম্বান জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অনন্তনাগের সোনাব্রারি-মঙ্গমে তুষারধস আছড়ে পড়েছিল বশির আহমেদ কুরেশির বাড়িতে। তাঁর দুই সন্তানকে জীবিত অবস্থায় সেখান থেকে বের করতে সমর্থ হন উদ্ধারকারীরা। বেশ খানিকক্ষণ পরে বশির ও তাঁর স্ত্রীর দেহ উদ্ধার করা হয়। উল্লেখ্য, জম্মু ও কাশ্মীরের ১৬টি জেলায় তুষারধসের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে প্রশাসন।