পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
ধোসা-চন্দনেশ্বর পঞ্চায়েত এলাকায় বিজেপির অনির্বাণবাবু গাড়িতে চেপে এবং হেঁটে জনসংযোগ করেন। ধোসা বাজারে ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘পঞ্চায়েতে ভোট দিতে পারিনি। কিন্তু এই ভোট যাতে শান্তিতে দিতে পারি সেটা দেখবেন।’ অনির্বাণবাবু তাঁদের আশ্বস্ত করেন।
এদিন বিকেলে শঙ্করপুরে বলবলিয়া মোড় থেকে প্রচার শুরু করেন তৃণমূলের সায়নীদেবী। হেঁটে জনসংযোগ করেন তিনি। বিশেষভাবে সক্ষম এক মহিলাকে হুইল চেয়ারে দেখে তিনি তাঁর কাছে গিয়ে হাত ধরে শুভেচ্ছা জানান। দুর্গ মোড়ে এক মহিলা বলেন, ‘দিদি এখানে ঘন ঘন আসতে হবে। ভুললে হবে না।’ এক গৃহবধূ তাঁকে বলেন, ‘আমাদের পানীয় জলের সমস্যা। একটু দেখতে হবে তো।’ প্রার্থী তাঁকে জবাব দেন, ‘সময় দিন। ঠিক সমস্যা মিটে যাবে।’ এরপর টোটোয় করে কেশবপুরের দিকে এগিয়ে যান প্রার্থী। সন্ধ্যায় বারুইপুর পুরসভার ছয় ও আট নম্বর ওয়ার্ডে প্রচার করেন। মহিলাদের ঢল নামে সেই প্রচারে। প্রার্থীর সঙ্গে ছিলেন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়, জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ জয়ন্ত ভদ্র ও দলের কাউন্সিলাররা।
অন্যদিকে, কলকাতা পুরসভার ৯৬ নম্বর ওয়ার্ডে গল্ফগ্রিন এলাকায় এদিন সকাল থেকে প্রচার করেন এই আসনের সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টচার্য। তিনি বলেন, ‘সরকারি প্রকল্পগুলি কখনওই বন্ধ করা হবে না। আমরা ক্ষমতায় এলে তা বাড়ানোর চেষ্টা করব।’ তিনি একটি বস্তিতে গিয়ে বলেন, ‘যে হারে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে, ওষুধের দাম বাড়ছে, লোকসভায় গেলে এই বিষয়গুলি নিয়েই কথা বলব।’ একটি বাজারের মধ্যেও প্রচার করেন তিনি। এরপর হাঁটতে হাঁটতে সৃজনবাবু পৌঁছে যান অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তীর বাড়িতে। সব্যসাচীবাবু অসুস্থ। তবুও প্রার্থীকে দেখে বাড়ি থেকে নীচে নেমে আসেন। বেশ কিছুক্ষণ কথাও বলেন। সৃজন তাঁর শরীরের খোঁজখবর নেন। সব্যসাচীবাবু তাঁকে বলেন, শরীর ভালো থাকলে আগেই বেরতাম। ঠিক হয়ে নি। তারপর একদিন বেরবো।