ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
প্লে-অফে অবশ্য ওপেনার ফিল সল্টকে পাবে না কেকেআর। ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার জন্য দেশে ফিরে গিয়েছেন তিনি। তবে প্রথমবার কোটিপতি লিগে নেমেই নজর কেড়েছেন এই কিপার-ব্যাটার। ১৮২ স্ট্রাইক রেটে ১২ ইনিংসে ৪৩৫ রান করেছেন তিনি। গড় ৩৯.৫৪। সুনীল নারিনের সঙ্গে তাঁর ওপেনিং অধিকাংশ ম্যাচেই গড়ে দিয়েছে বড় রানের ভিত। প্লে-অফে ইংরেজ ক্রিকেটারটির না থাকা বড় ধাক্কা বলেই মনে করছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা। স্বয়ং সল্ট অবশ্য সেই ধারণায় বিশ্বাসী নন। বরং তাঁকে ছাড়াও কলকাতার ট্রফি জয়ের ব্যাপারে প্রবল আশাবাদী তিনি। ‘নাইটস ডাগআউট’ পডকাস্টে তিনি বলেছেন, ‘প্রতিদিন আমরা যে পরিশ্রম করেছি তার ফল মিলেছে। আশা করছি, বাকি ম্যাচগুলিতেও এভাবেই খেলবে দল। সঠিক সময়ে মোমেন্টাম ধরে রাখতে সক্ষম হবে।’
নিলামে ২৪.৭৫ কোটি টাকায় মিচেল স্টার্ককে নিয়েছিল কলকাতা। বাঁ হাতি পেসার শুরুতে ছন্দে ছিলেন না। তবে ক্রমশ ফর্ম ফিরে পেয়েছেন তিনি। তৃতীয়বারের জন্য কেকেআর চ্যাম্পিয়ন হবে বলে বিশ্বাস তাঁরও। স্টার্ক বলেছেন, ‘কলকাতার হয়ে খেলতে পেরে আমি রোমাঞ্চিত। আশা করব, সাফল্যের সঙ্গেই শেষ হবে এবারের মরশুম। ট্রফি জেতাই আমাদের লক্ষ্য। সেই তাগিদ নিয়েই খেলছি। ট্রফি জিতে অভিযান শেষ করার ব্যাপারে আত্মবিশ্বী গোটা দল।’ ২০১৮ সালেও আইপিএলে কেকেআরের হয়ে খেলার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু চোট পাওয়ায় সেই মরশুমে খেলতে পারেননি অজি তারকা। দীর্ঘ দশ বছর পর আইপিএলে খেলার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে স্টার্ক বলেছেন, ‘ছয় বছর আগেই বেগুনি জার্সি গায়ে চাপানোর কথা ছিল। কিন্তু সেবার চোটের জন্য খেলা হয়নি। এবার এই জার্সিতে মাঠে নামতে পেরে খুশি।’
বৃষ্টির জেরে ভেস্তে গিয়েছিল কেকেআর ও গুজরাত টাইটান্সের ম্যাচ। তবে ওই ম্যাচে এক পয়েন্ট পাওয়ার সুবাদে নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে টেবিলে শ্রেয়সদের প্রথম দুয়ে থাকা। রবিবার রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে লিগের শেষ ম্যাচে নামার আগে ফুরফুরে মেজাজে নাইট শিবির। আমেদাবাদ থেকে মঙ্গলবার শহরে ফিরেছে দল। এদিন টিম হোটেলেই বিশ্রাম নিয়েছেন নারিন-রাসেলরা।