একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
প্রায় দু’মাস আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় এক ব্যক্তির ফেসবুক টাইমলাইনে ওই প্রাণী দু’টির ছবি দেখা যায়। তিনি ওই প্রাণী দু’টিকে নিয়ে নানারকম সেলফি পোস্ট করেন। তখন থেকেই এলাকার বাসিন্দাদের সন্দেহ হয়। কী করে বিদেশী বন্যপ্রাণী বাড়িতে পুষছেন, কৌতূহলীরা তা জানতে চান। অভিযোগ, ওই ব্যক্তি তাঁদের সামনে দাবি করেন, বনদপ্তরের অনুমতি নিয়েই তিনি এই প্রাণী পুষছেন। কিন্তু তাঁর উত্তরে প্রতিবেশীরা সন্তুষ্ট হননি। তাঁরাই বনদপ্তরের কাছে প্রথমে নিয়মটা জানতে চান। তারপরই ফেসবুকের পোস্ট করা ছবি সহ বনদপ্তরের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে এদিন প্রাণী দু’টিকে উদ্ধার করা হয়।
বনদপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, কোনও বন্যপ্রাণী বাড়িতে রাখতে হলে বনদপ্তর এবং ভারত সরকারের অনুমতি লাগে। ওই ব্যক্তি বাস্তবে কারও অনুমতি নেননি। প্রাণী দু’টি উদ্ধার করা হয়েছে। ওই ব্যক্তি জানান, জঙ্গলমহলের এক পরিচিত তাঁকে ওই দু’টি প্রাণী পোষার জন্য দিয়েছিলেন।-নিজস্ব চিত্র