বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
গ্রামবাসীর অভিযোগ, প্রতিবছর নদীর জল কমতেই বালি মাফিয়ারা সক্রিয় হয়ে ওঠে। দিনের পাশাপাশি রাতে অন্ধকারের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ট্রাক্টরে করে বালি ও মাটি পাচার করা হয়। এবারও এর ব্যতিক্রম হচ্ছে না। অর্থমুভার দিয়ে গর্ত করে ট্রাক্টরের ট্রলিতে মাটি ও বালি তুলে পাচার করে দেওয়া হচ্ছে। নদী থেকে মাটি ও বালি তোলায় নড়বড়ে হয়ে যাচ্ছে সেতুর খুঁটি। ফলে সেতুটি বসে যেতে পারে বলে আশঙ্কা তাঁদের। এছাড়াও রাস্তার ধুলোয় অতিষ্ঠ সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দারা। তাঁদের দাবি, অভিযোগ জানানো সত্ত্বেও দপ্তরের তরফে রাজস্ব কেটে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। ফের তারা বালি তুলে পাচার করছে। নদীর বালি তোলা বন্ধে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। স্থানীয় বাসিন্দা অতুল রায় জানান, অবৈধ কারবারের প্রতিবাদ করলে বালি মাফিয়াদের রোষের মুখে পড়তে হয়। নদী থেকে বালি তোলার ফলে নদীবক্ষে বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। যে কেউ নদীতে স্নান করতে নামলে অসতর্কতায় তলিয়ে যেতে পারেন। যেভাবে বালি তোলা হচ্ছে, তাতে গিরিয়া নদীর সেতুটির ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।