যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
এক মাস আগে শিলিগুড়ি শহরের জলপাইমোড় থেকে তিন সোনা পাচারকারীকে গ্রেপ্তার করে ডিআরআই। ধৃতদের মধ্যে একজন কোচবিহারের পুণ্ডিবাড়ির বাসিন্দা। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতদের মোবাইল ফোনের কল লিস্ট যাচাই করে দিনহাটার ওই স্বর্ণ ব্যবসায়ীর হদিশ মেলে। ঘটনার দিন ওই ব্যবসায়ী একাধিকবার ধৃতদের মোবাইল ফোনে কল করেছিল। এরপর ধৃতদের মধ্যে একজন জেরায় ওই ব্যবসায়ীর নাম জানায়। সেই ঘটনার বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করেই ডিআরআই ওই ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে।
ডিআরআইয়ের আইনজীবী রতন বণিক বলেন, সোনা পাচারের মামলায় ওই ব্যসায়ী জড়িত বলে গোয়েন্দারা সন্দেহ করেন। বয়ান নথিভুক্ত করার জন্য নোটিস ইস্যু করে ওই ব্যবসায়ীকে শিলিগুড়িতে তলব করেন গোয়েন্দারা। বয়ানে অসঙ্গতি মেলায় গোয়েন্দারা সন্দেহভাজন ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেন। মামলার তদন্তকারী অফিসারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখার শর্তে ধৃতের জামিন দিয়েছে আদালত।
প্রসঙ্গত, গত ১১ এপ্রিল জলপাইমোড়ের কাছে কোচবিহারের পুণ্ডিবাড়ির এক সোনা পাচারকারীকে গ্রেপ্তার করে ডিআরআই। এই ঘটনার কিছুক্ষণ পর ওইদিনই সংশ্লিষ্ট মোড় থেকে নগদ টাকা সহ আরও দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা বিহারের বাসিন্দা। সেই ঘটনার তদন্তেই ওই স্বর্ণ ব্যবসায়ীর নাম উঠে এসেছে।