ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টে ইডির গ্রেপ্তারিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রিট পিটিশন দাখিল করেছিলেন সোরেন। গত ৩ মে আবেদন খারিজ হওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন তিনি। এদিন শুনানিতে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল এস ভি রাজু বলেন, ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল ভোট শুরুর অনেক আগে। তাঁকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেওয়ার প্রশ্নই উঠে না। সোরেনের পক্ষ থেকে বিশিষ্ট আইনজীবী কপিল সিবাল বলেন, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে নির্বাচনী প্রচারের উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেওয়া হয়েছিল। একইভাবে ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকেও জামিন দেওয়া উচিত। তাছাড়া ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা নেতার বিরুদ্ধে জোরালো কোনও প্রমাণ মেলেনি। তবে এসব যুক্তি মানতে চায়নি আদালত। খারিজ হয়ে যায় হেমন্ত সোরেনের আর্জি। এবছরের ৩১ জানুয়ারি মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরই আর্থিক তছরুপের মামলায় সোরেনকে গ্রেপ্তার করেছিল ইডি। উল্লেখ্য, গত ১৩ মে ঝাড়খণ্ডে এক দফায় ভোট হয়েছে। আগামী ২০, ২৫ মে এবং ১ জুন আরও তিনদফায় ভোট বাকি রয়েছে ঝাড়খণ্ডে। সেই কারণে জামিন চেয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।