গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
কিন্তু সাড়ে পাঁচ বছর এই সরকারের অঙ্গ হয়ে থাকা দুষ্যন্ত চৌতালা এবার চাইছেন সরকারের পতন। বৃহস্পতিবার তিনি বলেছেন, আমরা কংগ্রেসকে সমর্থন দিতে তৈরি। যদি তারা অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আসে। আমরা ইতিমধ্যেই রাজ্যপালকে চিঠি দিয়ে বলেছি, তাঁর অধিকার আছে সরকারকে গরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে বলার। যদিও নতুন মুখ্যমন্ত্রী সদ্য আস্থাভোটে জয়ী হয়েছেন, তবুও তখন আমাদের দল ছিল সরকারে। এখন পরিস্থিতি ভিন্ন। তাই সংখ্যালঘু সরকারের ক্ষমতাসীন হয়ে থাকা উচিত নয়। এদিকে দুষ্যন্তের এই নতুন অবস্থানের পরই বিজেপি নড়েচড়ে বসে। সরকারের পতন ঠেকাতে খোদ দুষ্যন্তের ঘরেই হানা দেওয়া শুরু হয়েছে। দুষ্যন্তের দলের চারজন বিধায়ক বিজেপির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টরের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে কী হয়েছে সেকথা কোনও পক্ষই খোলসা করে বলেনি। কিন্তু জননায়ক জনতা পার্টি থেকে যে বিধায়ক টেনে সরকার রক্ষা করতে উদ্যোগী বিজেপি। সুতরাং দুষ্যন্ত চৌতালা বিজেপিকে শিক্ষা দেওয়ার চেষ্টা করলেও, এখন তাঁর কাছে প্রথম চ্যালেঞ্জ নিজের দল ধরে রাখা।