গৃহে বা বাইরে পড়ে গিয়ে দেহে আঘাত বা অস্থিভঙ্গ হতে পারে। কাজকর্মে মনোযোগের অভাব। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ‘নিজেদের মধ্যে ব্যক্তিগত স্তরে সমস্যা থাকতেই পারে। কিন্তু ভোটের সময় সব ভুলে সবাইকে এক হয়ে লড়তে হবে। প্রার্থী যে-ই হোক, ভোটটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।’ শুক্রবার মধ্য কলকাতার এক হোটেলে তৃণমূল কংগ্রেসের কাউন্সিলারদের নিয়ে বৈঠকে এই বার্তা দিলেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। এদিনের বৈঠকে দক্ষিণ কলকাতা জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি দেবশিস কুমার স্পষ্ট করে দিয়েছেন, দলে কোনও চোরাস্রোত বরদাস্ত করা হবে না।
কলকাতা পুরসভার ১৪৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৬০টি রয়েছে কলকাতা উত্তর লোসকভা কেন্দ্রের অধীনে। কলকাতা দক্ষিণ লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে রয়েছে ৫৯টি ওয়ার্ড। যাদবপুর লোকসভার আওতায় রয়েছে ২০টি ওয়ার্ড। ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রেও রয়েছে কলকাতা পুরসভার পাঁচটি ওয়ার্ড। তৃণমূল সূত্রে খবর, বাকি তিনটি কেন্দ্র নিয়ে সেরকম কোনও সমস্যা না থাকলেও কলকাতা উত্তর নিয়ে কিছু ‘সংশয়’ রয়েছে দলের অন্দরে। দু’-তিনজন বিধায়ক ও বেশ কয়েকজন কাউন্সিলারের ভূমিকা নিয়ে সন্তুষ্ট নয় দল। তৃণমূলের পুর-পরিষদীয় দলের একাংশের বক্তব্য, মূলত উত্তর কলকাতার কাউন্সিলারদের বার্তা দিতেই এই বৈঠক ডাকা হয়েছিল। বৈঠকে ফিরহাদ বলেছেন, ‘সবাইকে ১০০ শতাংশ কাজ করতে হবে। কারও মনে কোনও সন্দেহ থাকলে ঝেড়ে ফেলুন। নিজেদের মধ্যে সমন্বয় রেখে প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে জিততে হবে।’ পাশাপাশি, তাঁর সংযোজন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিনরাত খাটছেন। এতদিন ধরে তিনি বাড়ির বাইরে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় খাটছেন। প্রত্যেকটা আসন আমাদের কাছে সম্মানের। তাই প্রত্যেক কাউন্সিলারকে লিড দিতে হবে।’ বৈঠকে কলকাতা উত্তরের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের প্রসঙ্গ ওঠে। এ প্রসঙ্গে ফিরহাদ বলেছেন, ‘তাপস রায়ের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ভালো থাকতে পারে। অনুষ্ঠান বাড়িতে দেখা হলে সৌজন্য দেখাবেন। কিন্তু তিনি এখন আমাদের দলগত শত্রু। অন্য দলে। তাই রাজনৈতিক শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। কোনও কম্প্রোমাইজ নয়।’
এদিকে, এদিন দলের ওয়ার্ড সভাপতি খুনের ঘটনায় নারকেলডাঙা থানায় বিক্ষোভ দেখায় কংগ্রেস। এনিয়ে অভিযোগ জানাতে রাজ্যের ভারপ্রাপ্ত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন কলকাতা উত্তর কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী প্রদীপ ভট্টাচার্য ও সিপিআইএমের কলকাতা জেলা সম্পাদক কল্লোল মজুমদার। এরপর প্রদীপ ভট্টাচার্য এক বর্ণাঢ্য মিছিল করে শিয়ালদহ অঞ্চলে জনসংযোগ সারেন। অন্যদিকে, এদিন বেহালার ১২১ নম্বর ওয়ার্ডে সিরিটি শশ্মান সংলগ্ন এলাকা, পশুপতি ভট্টাচার্য রোড, উঁচুডাঙা এলাকায় জনসংযোগ সারেন কলকাতা দক্ষিণের তৃণমূল প্রার্থী মালা রায়। পরে পুরসভার ৮৩ নম্বর ওয়ার্ডে সদানন্দ রোডে দলীয় কার্যালয়ে যান তিনি। ভবানীপুর বিধানসভার হাজরা রাধাকৃষ্ণ মন্দির থেকে বেলতলা, বকুলবাগান হয়ে টাউন স্ট্যান্ড রোড হয়ে কল্যাণচক পর্যন্ত জনসংযোগ করেন কলকাতা দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরী।
কলকাতা পুরসভার ১৪৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৬০টি রয়েছে কলকাতা উত্তর লোসকভা কেন্দ্রের অধীনে। কলকাতা দক্ষিণ লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে রয়েছে ৫৯টি ওয়ার্ড। যাদবপুর লোকসভার আওতায় রয়েছে ২০টি ওয়ার্ড। ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রেও রয়েছে কলকাতা পুরসভার পাঁচটি ওয়ার্ড। তৃণমূল সূত্রে খবর, বাকি তিনটি কেন্দ্র নিয়ে সেরকম কোনও সমস্যা না থাকলেও কলকাতা উত্তর নিয়ে কিছু ‘সংশয়’ রয়েছে দলের অন্দরে। দু’-তিনজন বিধায়ক ও বেশ কয়েকজন কাউন্সিলারের ভূমিকা নিয়ে সন্তুষ্ট নয় দল। তৃণমূলের পুর-পরিষদীয় দলের একাংশের বক্তব্য, মূলত উত্তর কলকাতার কাউন্সিলারদের বার্তা দিতেই এই বৈঠক ডাকা হয়েছিল। বৈঠকে ফিরহাদ বলেছেন, ‘সবাইকে ১০০ শতাংশ কাজ করতে হবে। কারও মনে কোনও সন্দেহ থাকলে ঝেড়ে ফেলুন। নিজেদের মধ্যে সমন্বয় রেখে প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে জিততে হবে।’ পাশাপাশি, তাঁর সংযোজন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিনরাত খাটছেন। এতদিন ধরে তিনি বাড়ির বাইরে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় খাটছেন। প্রত্যেকটা আসন আমাদের কাছে সম্মানের। তাই প্রত্যেক কাউন্সিলারকে লিড দিতে হবে।’ বৈঠকে কলকাতা উত্তরের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের প্রসঙ্গ ওঠে। এ প্রসঙ্গে ফিরহাদ বলেছেন, ‘তাপস রায়ের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ভালো থাকতে পারে। অনুষ্ঠান বাড়িতে দেখা হলে সৌজন্য দেখাবেন। কিন্তু তিনি এখন আমাদের দলগত শত্রু। অন্য দলে। তাই রাজনৈতিক শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। কোনও কম্প্রোমাইজ নয়।’
এদিকে, এদিন দলের ওয়ার্ড সভাপতি খুনের ঘটনায় নারকেলডাঙা থানায় বিক্ষোভ দেখায় কংগ্রেস। এনিয়ে অভিযোগ জানাতে রাজ্যের ভারপ্রাপ্ত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন কলকাতা উত্তর কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী প্রদীপ ভট্টাচার্য ও সিপিআইএমের কলকাতা জেলা সম্পাদক কল্লোল মজুমদার। এরপর প্রদীপ ভট্টাচার্য এক বর্ণাঢ্য মিছিল করে শিয়ালদহ অঞ্চলে জনসংযোগ সারেন। অন্যদিকে, এদিন বেহালার ১২১ নম্বর ওয়ার্ডে সিরিটি শশ্মান সংলগ্ন এলাকা, পশুপতি ভট্টাচার্য রোড, উঁচুডাঙা এলাকায় জনসংযোগ সারেন কলকাতা দক্ষিণের তৃণমূল প্রার্থী মালা রায়। পরে পুরসভার ৮৩ নম্বর ওয়ার্ডে সদানন্দ রোডে দলীয় কার্যালয়ে যান তিনি। ভবানীপুর বিধানসভার হাজরা রাধাকৃষ্ণ মন্দির থেকে বেলতলা, বকুলবাগান হয়ে টাউন স্ট্যান্ড রোড হয়ে কল্যাণচক পর্যন্ত জনসংযোগ করেন কলকাতা দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরী।
